
থানাপুলিশ সুত্রে জানাযায়, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কাজে বাঁধা ও নাশকতার আশংকায় থানাপুলিশ বুধবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে গদাইপুর ইউনিয়ন জামায়াতের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মৃত রজব শেখের পুত্র আবু বকর সিদ্দিক (৫১), প্রচার সম্পাদক মোঃ সাকাম সরদারের পুত্র আব্দুর রহমান সরদার (৪৫), চাঁদখালী ইউপি’র দেবদুয়ার গ্রামের শেখ আব্দুল বারীর পুত্র শেখ হাফিজুল ইসলাম (৩৫) ও আগড়ঘাটা গ্রামের নওশের মোড়লের পুত্র জামায়াত নেতা মিজানুর রহমান এবং রাতে অভিযান চালিয়ে পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার গাজী সৈয়েদুর রহমানের পুত্র বিএনপি নেতা গাজী আব্দুস সালামকে আটক করে। এ ব্যাপারে ওসি এম মসিউর রহমান জানান আটক হাফিজুলের বিরুদ্ধে ৩টি গ্রেফতারী পরোয়ানা রয়েছে এবং নির্বাচন কাজে বাঁধা ও নাশকতার আশংকায় তাদেরকে আটক করা হয় বলে তিনি জানান।
ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর বিরুদ্ধে মৃত্যুদাবী টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগ
ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানী লিঃ খুলনার পাইকগাছা শাখার কর্তৃপরে বিরুদ্ধে মৃত্যুদাবীর টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগ উঠেছে। ভূক্তভোগী পরিবারটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে নিকট বছরের পর বছর ধর্না দিচ্ছে বলে জানাগেছে। এ ঘটনা জানার পর সংশ্লিষ্ট কোম্পানী থেকে আগ্রহী গ্রাহকরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন বলে জানাগেছে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানাযায়, উপজেলার শিলেমানপুর গ্রামের আলহাজ্ব মুনসুর আলী মোড়লের পুত্র মোঃ অহিদুজ্জামান ২০০৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর ৫ লাখ টাকা মূল্যের ইনহাউজ পলিসি বীমা চালু করেন। যার পলিসি নং-০৭০০০১৫৪০২-৬, এমএম কোড নং-৭৫৫৬। এদিকে বীমা চালু করার পর ২০১০ সালে ৩০ আগষ্ট অহিদুজ্জামান স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করে। মৃত্যুর কয়েকমাস পর বীমার নমিনি ও অহিদুজ্জামানের মা আয়রা বেগম ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যুসনদপত্র সহকারে স্থানীয় কর্তৃপরে মাধ্যমে ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর মৃত্যু দাবী টাকা পাওয়ার জন্য আবেদন করেন। উক্ত আবেদনে খুলনা ডিভিশন ইনচার্জ মোস্তফা হামিদী স্বাধীন আবেদন সত্য এবং মানবিক দিক বিবেচনা করে মৃত্যুদাবী টাকা প্রদানের জন্য সুপারিশ করেন। এদিকে মৃত্যুর ২ বছর অতিবাহিত হলেও মৃত্যুদাবী টাকা না পাওয়ায় ভূক্তভোগী পরিবারের লোকজন মানবেতর জীবনযাপন করছে। ভূক্তভোগী আয়রা বেগম জানান-স্থানীয় জোন অফিস কর্তৃপ আজ হবে কাল হবে বলে তালবাহানা করে আসছে। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানী থেকে আগ্রহী গ্রাহকরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। এ ব্যাপারে স্থানীয় জোন অফিসের ইনচার্জ জাহাঙ্গীর আলম জানান-২০০৯ সালে চালু হওয়া এই বীমা পলিসিটি মাঝপথে সমস্যার সৃষ্টি হয়। বর্তমানে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপ বীমার দাবীকৃত টাকা ফেরৎ দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। সেেেত্র অহিদুজ্জামানের মৃত্যুদাবী বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানাযায়, উপজেলার শিলেমানপুর গ্রামের আলহাজ্ব মুনসুর আলী মোড়লের পুত্র মোঃ অহিদুজ্জামান ২০০৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর ৫ লাখ টাকা মূল্যের ইনহাউজ পলিসি বীমা চালু করেন। যার পলিসি নং-০৭০০০১৫৪০২-৬, এমএম কোড নং-৭৫৫৬। এদিকে বীমা চালু করার পর ২০১০ সালে ৩০ আগষ্ট অহিদুজ্জামান স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করে। মৃত্যুর কয়েকমাস পর বীমার নমিনি ও অহিদুজ্জামানের মা আয়রা বেগম ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যুসনদপত্র সহকারে স্থানীয় কর্তৃপরে মাধ্যমে ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর মৃত্যু দাবী টাকা পাওয়ার জন্য আবেদন করেন। উক্ত আবেদনে খুলনা ডিভিশন ইনচার্জ মোস্তফা হামিদী স্বাধীন আবেদন সত্য এবং মানবিক দিক বিবেচনা করে মৃত্যুদাবী টাকা প্রদানের জন্য সুপারিশ করেন। এদিকে মৃত্যুর ২ বছর অতিবাহিত হলেও মৃত্যুদাবী টাকা না পাওয়ায় ভূক্তভোগী পরিবারের লোকজন মানবেতর জীবনযাপন করছে। ভূক্তভোগী আয়রা বেগম জানান-স্থানীয় জোন অফিস কর্তৃপ আজ হবে কাল হবে বলে তালবাহানা করে আসছে। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানী থেকে আগ্রহী গ্রাহকরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। এ ব্যাপারে স্থানীয় জোন অফিসের ইনচার্জ জাহাঙ্গীর আলম জানান-২০০৯ সালে চালু হওয়া এই বীমা পলিসিটি মাঝপথে সমস্যার সৃষ্টি হয়। বর্তমানে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপ বীমার দাবীকৃত টাকা ফেরৎ দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। সেেেত্র অহিদুজ্জামানের মৃত্যুদাবী বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সম্পাদনায়
নিউজ অফ পাইকগাছা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন