॥ ফলোআপ ॥
পত্রিকায় খবর প্রকাশের পর টনক নড়েছে প্রশাসনের
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
পাইকগাছায় মন্দির উন্নয়নের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগের খবর পত্রিকায় প্রকাশের পর টনক নড়েছে প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্প কমিটি নেতৃবৃন্দের। ইতোমধ্যে মন্দির দু’টি পরিদর্শন করে এক সপ্তাহের মধ্যে উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং মন্দিরের উন্নয়ন কাজ করার ল্েয তড়িঘড়ি করে নির্মাণ সামগ্রী (ইট) মজুদ করেছে প্রকল্প কমিটি।
উল্লেখ্য উপজেলার লস্কর ইউনিয়নের পূর্ব খড়িয়া গ্রামে পূর্ব খড়িয়া আদর্শ রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন সার্বজনীন দূর্গামন্দির ও কালিমন্দির নামে দু’টি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিষ্ঠান দু’টি দীর্ঘদিন জরাজীর্ণ অবস্থা বিরাজ করায় গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় তৎকালীন স্থানীয় এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ২০১২-১৩ অর্থ বছরে মন্দির দু’টির অনুকুলে বিভিন্ন সময় ৫ মেঃ টন গম/চাউল বরাদ্দ দেন। বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে মন্দির উন্নয়নে কোন কাজ না করে ইউপি সদস্য ও প্রকল্প কমিটির সভাপতি প্রনব কান্তি হালদার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বিল ভাউচার দাখিল করেছে এমন অভিযোগে এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ করে। অভিযোগের প্রেেিত বিষয়টি গত শনিবার দৈনিক প্রবর্তন সহ কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত হলে টনক নড়ে প্রশাসনের, অপরদিকে তড়িঘড়ি করে উন্নয়ন কাজ শুরু করার চেষ্ঠা করেন প্রকল্প কমিটি। সোমবার সকালে মন্দির দু’টি পরিদর্শন করে এক সপ্তাহের মধ্যে উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আজিজুল হক জোয়াদ্দার। একই দিন সরেজমিন গিয়ে দেখা যায় নির্মাণ সামগ্রী (ইট) মজুদ করেছেন প্রকল্প কমিটির নেতৃবৃন্দ। এ ব্যাপারে মন্দির সংলগ্ন এলাকার মুকুন্দ বিহারী হালদার ও শুভাদ্রা হালদার জানান-মন্দির দু’টিতে এলাকাবাসী দীর্ঘদিন যাবৎ পূজা করে আসছে। সরকারি বরাদ্দ দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও এতদিন প্রকল্প কমিটি কাজ না করে সোমবার সকালে দু’টি মন্দিরের চত্ত্বরে ইট মজুদ করেছে বলে এলাকাবাসীরা জানান। ইউপি সদস্য ও প্রকল্প কমিটির সভাপতি প্রনব কান্তি হালদার জানান-প্রথম দু’টনের অর্থ দিয়ে বালু ভরাট করা হয়েছিল। অবশিষ্ট তিন টনের অর্থ দিয়ে ইট ক্রয় করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
পত্রিকায় খবর প্রকাশের পর টনক নড়েছে প্রশাসনের
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
পাইকগাছায় মন্দির উন্নয়নের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগের খবর পত্রিকায় প্রকাশের পর টনক নড়েছে প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্প কমিটি নেতৃবৃন্দের। ইতোমধ্যে মন্দির দু’টি পরিদর্শন করে এক সপ্তাহের মধ্যে উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং মন্দিরের উন্নয়ন কাজ করার ল্েয তড়িঘড়ি করে নির্মাণ সামগ্রী (ইট) মজুদ করেছে প্রকল্প কমিটি।
উল্লেখ্য উপজেলার লস্কর ইউনিয়নের পূর্ব খড়িয়া গ্রামে পূর্ব খড়িয়া আদর্শ রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন সার্বজনীন দূর্গামন্দির ও কালিমন্দির নামে দু’টি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিষ্ঠান দু’টি দীর্ঘদিন জরাজীর্ণ অবস্থা বিরাজ করায় গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় তৎকালীন স্থানীয় এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ২০১২-১৩ অর্থ বছরে মন্দির দু’টির অনুকুলে বিভিন্ন সময় ৫ মেঃ টন গম/চাউল বরাদ্দ দেন। বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে মন্দির উন্নয়নে কোন কাজ না করে ইউপি সদস্য ও প্রকল্প কমিটির সভাপতি প্রনব কান্তি হালদার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বিল ভাউচার দাখিল করেছে এমন অভিযোগে এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ করে। অভিযোগের প্রেেিত বিষয়টি গত শনিবার দৈনিক প্রবর্তন সহ কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত হলে টনক নড়ে প্রশাসনের, অপরদিকে তড়িঘড়ি করে উন্নয়ন কাজ শুরু করার চেষ্ঠা করেন প্রকল্প কমিটি। সোমবার সকালে মন্দির দু’টি পরিদর্শন করে এক সপ্তাহের মধ্যে উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আজিজুল হক জোয়াদ্দার। একই দিন সরেজমিন গিয়ে দেখা যায় নির্মাণ সামগ্রী (ইট) মজুদ করেছেন প্রকল্প কমিটির নেতৃবৃন্দ। এ ব্যাপারে মন্দির সংলগ্ন এলাকার মুকুন্দ বিহারী হালদার ও শুভাদ্রা হালদার জানান-মন্দির দু’টিতে এলাকাবাসী দীর্ঘদিন যাবৎ পূজা করে আসছে। সরকারি বরাদ্দ দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও এতদিন প্রকল্প কমিটি কাজ না করে সোমবার সকালে দু’টি মন্দিরের চত্ত্বরে ইট মজুদ করেছে বলে এলাকাবাসীরা জানান। ইউপি সদস্য ও প্রকল্প কমিটির সভাপতি প্রনব কান্তি হালদার জানান-প্রথম দু’টনের অর্থ দিয়ে বালু ভরাট করা হয়েছিল। অবশিষ্ট তিন টনের অর্থ দিয়ে ইট ক্রয় করা হয়েছে বলে তিনি জানান।