নিউজ অফ পাইকগাছা
খুলনা পাইকগাছার কপিলমুনি এখন মাদকের ভয়াল থাবায় দংশিত হচ্ছে। চাইলেই হাতের কাছেই মাদক সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। আর এই মাদকের অবাধ অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে মাদক সিন্ডিকেটের কতিপয় হোতারা। নেশাগ্রস্থ সন্তানদের হতাশাগ্রস্থ পিতারা মাদক ঠেকাতে প্রশাসন সহ সচেতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
তথ্যসন্ধানে জানা যায়, উপজেলার বানিজ্যিক শহর কপিলমুনি সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলার মধ্যস্থলে অবস্থিত হবার কারনে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার নিরাপদ হওয়ায় মাদক সিন্ডিকেট চক্র স্থানটিকে নিরাপদ ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহার করে আসছে। এখান থেকে ঢাকা সহ সারা দেশে মাদক দ্রব্য সরবরাহ হয়ে থাকে। এতে করে পুলিশি ঝামেলা না থাকায় এবং প্রভাবশালীদের প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় দীর্ঘদিন যাবৎ এই ব্যবসার প্রসার ঘটে চলেছে। সূত্রমতে মাদক বহনকারী হিসাবে অভাবী গরীব মহিলাদের ব্যবহার করা হচ্ছে। কৌশল হিসাবে ঐসব মহিলাদের মাধ্যমে ভারতীয় নানাবিধ পন্য যেমন জুতা, শাড়ী, কসমেটিক্স, সাইকেলের যন্ত্রাংশ, কীটনাশক, বীজ, ঔষধ সহ বিভিন্ন মালামাল নিয়ে আসা হয়। তারা শরীরের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে নিয়ে আসে মরন নেশা, ফেনসিডিল, হেরোইন, মদসহ নেশাজাতীয় নানান টেবলেট। অভিযোগ আছে মাদক দ্রব্য গুলি তারা তুলে দেয় চিহৃত মাদক ব্যবসায়ীদের হাতে। সমাজের ভদ্র ঘরের সন্তানরা এই ব্যবসার সাথে জড়িত আছে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। অভিনব পন্থায় মাদক দ্রব্য রাজধানী ঢাকা সহ নানান জেলায় সরবরাহ হয়ে থাকে। বর্তমানে সাদা মাছের ঝুড়িতে বিপুল পরিমান ফেন্সিডিল পাচার হচ্ছে বলে সূত্র জানায়। অথচ সব বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন জানলেও অজ্ঞাত কারনে তারা থাকেন নিশ্চুপ। ফলে দিন দিন কপিলমুনি সহ আশপাশ এলাকা এখন মাদক বিক্রেতা ও সেবীদের সর্গরাজ্যে পরিনত হয়েছে। মাদক সেবীদের নিরাপদ ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, কপিলমুনির বালুর মাঠ, কপোতাক্ষ নদীর ধার, কলেজ লেক, প্রাথমিক স্কুলের সাইক্লোন সেন্টার, কপিলমুনি স্কুলের মাকের্টের দ্বিতল ভবন, পালহাটা রোড, প্রতাপকাটি, মাজার এলাকা, কাশিমনগর, বাদামতলা, হবিনগর মোড়, আগড়ঘাটা, গদাইপুর প্রভৃত স্থান। এব্যপারে সচেতন মহল প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
খুলনা পাইকগাছার কপিলমুনি এখন মাদকের ভয়াল থাবায় দংশিত হচ্ছে। চাইলেই হাতের কাছেই মাদক সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। আর এই মাদকের অবাধ অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে মাদক সিন্ডিকেটের কতিপয় হোতারা। নেশাগ্রস্থ সন্তানদের হতাশাগ্রস্থ পিতারা মাদক ঠেকাতে প্রশাসন সহ সচেতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
তথ্যসন্ধানে জানা যায়, উপজেলার বানিজ্যিক শহর কপিলমুনি সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলার মধ্যস্থলে অবস্থিত হবার কারনে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার নিরাপদ হওয়ায় মাদক সিন্ডিকেট চক্র স্থানটিকে নিরাপদ ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহার করে আসছে। এখান থেকে ঢাকা সহ সারা দেশে মাদক দ্রব্য সরবরাহ হয়ে থাকে। এতে করে পুলিশি ঝামেলা না থাকায় এবং প্রভাবশালীদের প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় দীর্ঘদিন যাবৎ এই ব্যবসার প্রসার ঘটে চলেছে। সূত্রমতে মাদক বহনকারী হিসাবে অভাবী গরীব মহিলাদের ব্যবহার করা হচ্ছে। কৌশল হিসাবে ঐসব মহিলাদের মাধ্যমে ভারতীয় নানাবিধ পন্য যেমন জুতা, শাড়ী, কসমেটিক্স, সাইকেলের যন্ত্রাংশ, কীটনাশক, বীজ, ঔষধ সহ বিভিন্ন মালামাল নিয়ে আসা হয়। তারা শরীরের বিভিন্ন স্থানে লুকিয়ে নিয়ে আসে মরন নেশা, ফেনসিডিল, হেরোইন, মদসহ নেশাজাতীয় নানান টেবলেট। অভিযোগ আছে মাদক দ্রব্য গুলি তারা তুলে দেয় চিহৃত মাদক ব্যবসায়ীদের হাতে। সমাজের ভদ্র ঘরের সন্তানরা এই ব্যবসার সাথে জড়িত আছে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। অভিনব পন্থায় মাদক দ্রব্য রাজধানী ঢাকা সহ নানান জেলায় সরবরাহ হয়ে থাকে। বর্তমানে সাদা মাছের ঝুড়িতে বিপুল পরিমান ফেন্সিডিল পাচার হচ্ছে বলে সূত্র জানায়। অথচ সব বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন জানলেও অজ্ঞাত কারনে তারা থাকেন নিশ্চুপ। ফলে দিন দিন কপিলমুনি সহ আশপাশ এলাকা এখন মাদক বিক্রেতা ও সেবীদের সর্গরাজ্যে পরিনত হয়েছে। মাদক সেবীদের নিরাপদ ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, কপিলমুনির বালুর মাঠ, কপোতাক্ষ নদীর ধার, কলেজ লেক, প্রাথমিক স্কুলের সাইক্লোন সেন্টার, কপিলমুনি স্কুলের মাকের্টের দ্বিতল ভবন, পালহাটা রোড, প্রতাপকাটি, মাজার এলাকা, কাশিমনগর, বাদামতলা, হবিনগর মোড়, আগড়ঘাটা, গদাইপুর প্রভৃত স্থান। এব্যপারে সচেতন মহল প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন