এন. ইসলাম সাগর, পাইকগাছা (খুলনা)॥
পাইকগাছা উপজলোয় উদ্বগেজনকহারে হলুদ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব সাংবাদকি ও মানবাধিকার কর্মীদের দাপটে কোণঠাসা হয়ে পড়ছে প্রকৃত সংবাদকমীরা। এ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলে মধ্যবিত্ত ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে চলছে নিরব চাঁদাবাজী। প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব কর্মকান্ডে অতিষ্ট সরকারি চাকুরীজীবী, ঘের মালিক, শিক্ষকসহ নানা শ্রেণীপেশার মানুষ। কেউ কেউ ফেসবুকে একটি পেজ খুলে বিভিন্ন ব্যক্তিদের হয়রাণীকর লেখা পোষ্ট করে ব্লাকমেইলিং এর মত ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। এসব কর্মকান্ড থেকে পরিত্রাণ পেতে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভূক্তভোগীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এসব নামধারী হলুদ সাংবাদকিরা নম্বরবিহিন মোটর সাইকলেরে প্রেস লিখে নানা অপর্কম ও চাঁদাবাজি চালিয়ে চাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তাদরে যন্ত্রণার অতষ্ঠি হয়ে পড়েেছ উপজলো প্রশাসন, ঘের মালিক, শিক্ষকসহ নানাশ্রেণী পেশার মানুষ। অনেকে হলুদ সাংবাদকিরে ভয়ে আতঙ্কতি হয়ে মুখ খুলতে নারাজ। র্বতমানে এসব সাংবাদিক নামধারীরা প্রশাসনের দালালী থেকে শুরু করে চাকুরী দেয়ার প্রলোভনও দেখাচ্ছে নীরিহ ব্যক্তিদের। অনিয়মিত অথবা কালে ভদ্রে পকাশ হয় এমন সব পত্রকিার র্কাড ঝুলিয়ে বিভিন্ন দফতরের র্কমচারী ও র্কমর্কতাদরে ভয়ভীতি প্রর্দশনর্পূবক চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও মিডিয়া র্কতৃপক্ষ বিষয়টি জেনেও কোনো পদক্ষপে নিচ্ছে না। এতে প্রকৃত সংবাদকমীরা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে অহরহ। পাইকগাছা উপজলোয় হলুদ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের আনাগোনা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে সাধারণ মানুষ এদের ভয়ে ভীত হয়ে পড়ছে। উপজলোর প্রত্যন্ত এলাকার রাস্তাঘাট ও উপজলো সদরে দাপেিয় বড়োচ্ছে এসব সাংবাদিক। এসব হলুদ সাংবাদকিরা কোন ধরনরে সংবাদ লেখাতো দূরের কথা ঠিকভাবে গুছিয়ে কথা পর্যন্ত বলতে পারেনা। অথছ তারা বিভিন্ন ভাবে সাংবাদিক হিসবে নিজেদের পরচিয় তুলে ধরছেন, সাধারণ মানুষ কিংবা উপজলোর র্ঊধ্বতন র্কতৃপক্ষের কাছে। এরা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দাওয়াত না দিলেও গিয়ে হাজির হয়ে সামনের সাড়িতে বসে পরে, এমনকি আয়োজকদের কাছে টাকা দাবি করে। টাকা নিয়ে সটকে পরে নিউজের কোন ধার ধারে না। র্বতমানে বেপরোয়া হয়ে উছেেঠ ওই সকল হলুদ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী পরিচয়ধারীরা। পাইকগাছার মফস্বল থেকে প্রতিদিনই নীরব চাঁদাবাজীর খবর আসলেও কেউ মুখ খুলছে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক ঘের মালিক এ প্রতিনিধিকে জানান কয়েকদিন পর পর এসব সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী পরিচয়ে টাকা চাইতে আসে। কোন অপরাধ না করেও এসব সাংবাদিকদের তারা গোপনে চাঁদা দিয়ে যাচ্ছেন। প্রশাসনের কিছু কর্তা-ব্যক্তিদের সাথেও এসব সাংবাদিকদের দহরম-মহরম দেখা যায়। ইতোমধ্যে প্রকৃত সাংবাদিকদের তালিকা সরকার প্রণয়নের কাজ শেষ করেছে। মিডিয়াভূক্ত প্রতিটি পত্রিকার অডিট শেষ করেছে। অবিলম্বে তা প্রকাশের মধ্যে দিয়ে পাইকগাছার অভজ্ঞি মহলের দাবী সরকারীভাবে টিম গঠন করে তথাকথতি হলুদ সাংবাদকি পরচিয় দানকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে পাইকগাছা প্রেসক্লাব, থানা পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি আহ্বান জানান। এ বিষয়ে পাইকগাছা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বিপ্লব বলেন-সাংবাদিকতা একটা মহান পেশা, এ পেশাকে যারা কলুষিত করছে তাদের বিরুদ্ধে কেউ আমাদের কাছে অভিযোগ দিলে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে সদরের প্রেসক্লাবকে এ বিষয়ে সচেতন থাকার আহবান জানিয়ে দ্রুত ওয়েজবোর্ডের আওতায় প্রকৃত সাংবাদিকদের তালিকা প্রনয়নেরও তাাগিদ দেন তিনি।
পাইকগাছা উপজলোয় উদ্বগেজনকহারে হলুদ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব সাংবাদকি ও মানবাধিকার কর্মীদের দাপটে কোণঠাসা হয়ে পড়ছে প্রকৃত সংবাদকমীরা। এ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলে মধ্যবিত্ত ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে চলছে নিরব চাঁদাবাজী। প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব কর্মকান্ডে অতিষ্ট সরকারি চাকুরীজীবী, ঘের মালিক, শিক্ষকসহ নানা শ্রেণীপেশার মানুষ। কেউ কেউ ফেসবুকে একটি পেজ খুলে বিভিন্ন ব্যক্তিদের হয়রাণীকর লেখা পোষ্ট করে ব্লাকমেইলিং এর মত ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। এসব কর্মকান্ড থেকে পরিত্রাণ পেতে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভূক্তভোগীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এসব নামধারী হলুদ সাংবাদকিরা নম্বরবিহিন মোটর সাইকলেরে প্রেস লিখে নানা অপর্কম ও চাঁদাবাজি চালিয়ে চাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তাদরে যন্ত্রণার অতষ্ঠি হয়ে পড়েেছ উপজলো প্রশাসন, ঘের মালিক, শিক্ষকসহ নানাশ্রেণী পেশার মানুষ। অনেকে হলুদ সাংবাদকিরে ভয়ে আতঙ্কতি হয়ে মুখ খুলতে নারাজ। র্বতমানে এসব সাংবাদিক নামধারীরা প্রশাসনের দালালী থেকে শুরু করে চাকুরী দেয়ার প্রলোভনও দেখাচ্ছে নীরিহ ব্যক্তিদের। অনিয়মিত অথবা কালে ভদ্রে পকাশ হয় এমন সব পত্রকিার র্কাড ঝুলিয়ে বিভিন্ন দফতরের র্কমচারী ও র্কমর্কতাদরে ভয়ভীতি প্রর্দশনর্পূবক চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও মিডিয়া র্কতৃপক্ষ বিষয়টি জেনেও কোনো পদক্ষপে নিচ্ছে না। এতে প্রকৃত সংবাদকমীরা বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে অহরহ। পাইকগাছা উপজলোয় হলুদ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের আনাগোনা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে সাধারণ মানুষ এদের ভয়ে ভীত হয়ে পড়ছে। উপজলোর প্রত্যন্ত এলাকার রাস্তাঘাট ও উপজলো সদরে দাপেিয় বড়োচ্ছে এসব সাংবাদিক। এসব হলুদ সাংবাদকিরা কোন ধরনরে সংবাদ লেখাতো দূরের কথা ঠিকভাবে গুছিয়ে কথা পর্যন্ত বলতে পারেনা। অথছ তারা বিভিন্ন ভাবে সাংবাদিক হিসবে নিজেদের পরচিয় তুলে ধরছেন, সাধারণ মানুষ কিংবা উপজলোর র্ঊধ্বতন র্কতৃপক্ষের কাছে। এরা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দাওয়াত না দিলেও গিয়ে হাজির হয়ে সামনের সাড়িতে বসে পরে, এমনকি আয়োজকদের কাছে টাকা দাবি করে। টাকা নিয়ে সটকে পরে নিউজের কোন ধার ধারে না। র্বতমানে বেপরোয়া হয়ে উছেেঠ ওই সকল হলুদ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী পরিচয়ধারীরা। পাইকগাছার মফস্বল থেকে প্রতিদিনই নীরব চাঁদাবাজীর খবর আসলেও কেউ মুখ খুলছে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক ঘের মালিক এ প্রতিনিধিকে জানান কয়েকদিন পর পর এসব সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী পরিচয়ে টাকা চাইতে আসে। কোন অপরাধ না করেও এসব সাংবাদিকদের তারা গোপনে চাঁদা দিয়ে যাচ্ছেন। প্রশাসনের কিছু কর্তা-ব্যক্তিদের সাথেও এসব সাংবাদিকদের দহরম-মহরম দেখা যায়। ইতোমধ্যে প্রকৃত সাংবাদিকদের তালিকা সরকার প্রণয়নের কাজ শেষ করেছে। মিডিয়াভূক্ত প্রতিটি পত্রিকার অডিট শেষ করেছে। অবিলম্বে তা প্রকাশের মধ্যে দিয়ে পাইকগাছার অভজ্ঞি মহলের দাবী সরকারীভাবে টিম গঠন করে তথাকথতি হলুদ সাংবাদকি পরচিয় দানকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে পাইকগাছা প্রেসক্লাব, থানা পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি আহ্বান জানান। এ বিষয়ে পাইকগাছা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বিপ্লব বলেন-সাংবাদিকতা একটা মহান পেশা, এ পেশাকে যারা কলুষিত করছে তাদের বিরুদ্ধে কেউ আমাদের কাছে অভিযোগ দিলে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তবে সদরের প্রেসক্লাবকে এ বিষয়ে সচেতন থাকার আহবান জানিয়ে দ্রুত ওয়েজবোর্ডের আওতায় প্রকৃত সাংবাদিকদের তালিকা প্রনয়নেরও তাাগিদ দেন তিনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন