সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

পাইকগাছায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৭ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার

নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
খুলনার পাইকগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের শেষ মুহুর্তে মনোনয়ন জমাদানকারী ২৪ প্রার্থীর মধ্যে আ’লীগ ও বিএনপি’র ৪ চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ৩ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী তাদের মনোনয়পত্র প্রত্যাহার করেছেন। সোমবার জেলা রিটানিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইলিয়াস হোসেনের দপ্তরে উপস্থিত হয়ে ৭ প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন। উল্লেখ্য আগামী ১৫ মার্চ অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১০ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানপদে ৪ প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। এদিকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পূর্বেই আ’লীগ, বিএনপি দলীয় মনোনিত প্রার্থী চূড়ান্ত করার মাধ্যমে একক প্রার্থী নির্ধারন করায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষদিনে চেয়ারম্যান প্রার্থী জেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি গাজী মোহাম্মদ আলী, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ আবুল কালাম আজাদ, জেলা বিএনপি’র স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ আব্দূল মজিদ, জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি শেখ ইমাদুল ইসলাম এবং ভাইস চেয়ারম্যান প্রাথী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এসএম শামসুর রহমান, সাবেক সহ-সভাপতি দেবব্রত রায় দেবু ও আ’লীগ নেতা কুমারেশ মন্ডল জেলা রিটানিং অফিসারের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে সহকারী রিটানিং অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দিন জানান।
                                            পাইকগাছায় বিদ্যুৎ সংযোগ মিলছে না ৩ পরিবারের; কর্তৃপরে হস্তক্ষেপ কামনা
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
খুলনার পাইকগাছায় বিদ্যুৎ থাকার পরও সংযোগ পাচ্ছেন না পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড বান্দিকাটি গ্রামের ৩টি পরিবার। দু’টি খুঁটির মাঝ বরাবর বসতবাড়ী হওয়ায় দীর্ঘদিন আবেদন করেও সংযোগ মিলছে না বলে ভূক্তভোগী পরিবার জানিয়েছে। ফলে বিদ্যুতের নানা সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে এ ৩টি পরিবার।
ভূক্তভোগী পরিবার সুত্রে জানাগেছে, পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড বান্দিকাটি গ্রামের চারাবটতলা থেকে শুরু করে জহর চৌকিদারের বাড়ী হয়ে সাংবাদিক আব্দুল আজিজের বাড়ী পর্যন্ত প্রায় ১০/১৫ বছর পূর্বে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিদ্যুৎ লাইন স্থাপন করা হয়। এদিকে উক্ত বিদ্যুৎ লাইনের পাশেই বসতবাড়ী হলেও দীর্ঘদিন বিদ্যুৎ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে বান্দিকাটি গ্রামের মোমিন সরদার, মহাসিন এবং সবুজ নামের ৩টি পরিবার। ফলে বিদ্যুতের অভাবে ৩টি পরিবারের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়াসহ ব্যাহত হচ্ছে দৈনন্দিন কার্যক্রম। এ ব্যাপারে ভূক্তভোগী মোমিন সরদার জানান-বিদ্যুৎ লাইনের দু’টি খুঁটি স্বাভাবিকের চেয়ে দূরত্বে স্থাপন করায় খুঁটি দু’টির মাঝ বরাবর বসতবাড়ী হওয়ার কারনে দীর্ঘদিন আবেদন করার পরও কর্তৃপ বিদ্যুৎ সংযোগ দিচ্ছে না বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে পল্লী বিদ্যুতের উর্দ্ধতন কর্তৃপরে হস্তপে কামনা করেছে ভূক্তভোগী পরিবারগুলো।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন