#প্রধানমন্ত্রী, #শিক্ষামন্ত্রী, #এমপি নূরুলহকসহ সকললে অভিনন্দন
#বিশেষ_শিক্ষা_ডেস্ক ॥
সরকারিকরণ প্রক্রিয়ায় আরো একধাপ এগিয়ে গেল ঐতিহ্যবাহী পাইকগাছা কলেজ। বেসরকারি কলেজ সরকারি করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে ডিড অফ গিফ্ট (হস্তান্তর দলিল) সম্পাদন করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শাখা-৯ (বেসরকারি কলেজ-১) এর সিনিয়র সহকারী সচিব নাছিমা খানমের ২০ এপ্রিল স্বাক্ষরিত পত্র ২৩ এপ্রিল রোববার কর্তৃপক্ষ হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ মিহির বরণ মন্ডল। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক বেসরকারি কলেজ সরকারি করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে তালিকাভুক্ত কলেজ সমূহের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি সরকার (সচিব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার) এর নিকট হস্তান্তর করে রেজিস্ট্রিকৃত দানপত্র দলিল (ডিড অফ গিফ্ট) জরুরী ভিত্তিতে প্রেরণের জন্য বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, উপজেলার ঐতিহ্যবাহী পুরাতন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পাইকগাছা কলেজ অন্যতম। ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর হতে প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণ সহ সরকারী সকল সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল দীর্ঘ সময়। প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণের ব্যাপারে এলাকাবাসী দীর্ঘদিন দাবীও জানিয়ে আসছিল। এলাকাবাসীর জনগুরুত্বপূর্ণ এ দাবী বছরের পর বছর ধরে উপেক্ষিত হতে থাকে। অবশেষে ২০১০ সালের ২৩ এপ্রিল কয়রার এক জনসভায় বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কয়রা ও পাইকগাছার একটি করে কলেজ জাতীয়করণ করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন। প্রধানমন্ত্রীর এ প্রতিশ্রুতিতে এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণের পথ অনেকটাই সুগম হলেও নানা কারণে প্রধানমন্ত্রীর এ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে গত কয়েক বছরে তেমন কোন উদ্যোগ কিংবা অগ্রগতি দেখা যায়নি। ফলে কিছুটা হলেও নিরাশ হয়ে পড়েন এলাকাবাসী সহ কলেজ কর্তৃপক্ষ। অবশেষে কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হকের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০১৬ সালের ২২ আগস্ট ঐতিহ্যবাহী কলেজটি জাতীয়করণ ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে ইতোমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিন কলেজ পরিদর্শন করে সমস্ত তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করেছেন। সর্বশেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক হস্তান্তর দলিল সম্পাদন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করায় সরকারিকরণ প্রক্রিয়ায় আরো একধাপ এগিয়ে গেল ঐতিহ্যবাহী পাইকগাছা কলেজ। এ সংক্রান্ত পত্র পেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ, সংসদ সদস্য এ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হক ও শিক্ষা সচিব সোহরাব হোসেন সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ ও এলাকাবাসী।
#বিশেষ_শিক্ষা_ডেস্ক ॥
সরকারিকরণ প্রক্রিয়ায় আরো একধাপ এগিয়ে গেল ঐতিহ্যবাহী পাইকগাছা কলেজ। বেসরকারি কলেজ সরকারি করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে ডিড অফ গিফ্ট (হস্তান্তর দলিল) সম্পাদন করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শাখা-৯ (বেসরকারি কলেজ-১) এর সিনিয়র সহকারী সচিব নাছিমা খানমের ২০ এপ্রিল স্বাক্ষরিত পত্র ২৩ এপ্রিল রোববার কর্তৃপক্ষ হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ মিহির বরণ মন্ডল। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক বেসরকারি কলেজ সরকারি করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে তালিকাভুক্ত কলেজ সমূহের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি সরকার (সচিব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার) এর নিকট হস্তান্তর করে রেজিস্ট্রিকৃত দানপত্র দলিল (ডিড অফ গিফ্ট) জরুরী ভিত্তিতে প্রেরণের জন্য বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, উপজেলার ঐতিহ্যবাহী পুরাতন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পাইকগাছা কলেজ অন্যতম। ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর হতে প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণ সহ সরকারী সকল সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল দীর্ঘ সময়। প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণের ব্যাপারে এলাকাবাসী দীর্ঘদিন দাবীও জানিয়ে আসছিল। এলাকাবাসীর জনগুরুত্বপূর্ণ এ দাবী বছরের পর বছর ধরে উপেক্ষিত হতে থাকে। অবশেষে ২০১০ সালের ২৩ এপ্রিল কয়রার এক জনসভায় বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কয়রা ও পাইকগাছার একটি করে কলেজ জাতীয়করণ করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন। প্রধানমন্ত্রীর এ প্রতিশ্রুতিতে এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণের পথ অনেকটাই সুগম হলেও নানা কারণে প্রধানমন্ত্রীর এ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে গত কয়েক বছরে তেমন কোন উদ্যোগ কিংবা অগ্রগতি দেখা যায়নি। ফলে কিছুটা হলেও নিরাশ হয়ে পড়েন এলাকাবাসী সহ কলেজ কর্তৃপক্ষ। অবশেষে কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হকের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০১৬ সালের ২২ আগস্ট ঐতিহ্যবাহী কলেজটি জাতীয়করণ ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে ইতোমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিন কলেজ পরিদর্শন করে সমস্ত তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করেছেন। সর্বশেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক হস্তান্তর দলিল সম্পাদন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করায় সরকারিকরণ প্রক্রিয়ায় আরো একধাপ এগিয়ে গেল ঐতিহ্যবাহী পাইকগাছা কলেজ। এ সংক্রান্ত পত্র পেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ, সংসদ সদস্য এ্যাডঃ শেখ মোঃ নূরুল হক ও শিক্ষা সচিব সোহরাব হোসেন সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ ও এলাকাবাসী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন