বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৪

পাইকগাছাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে ভারতীয় ভিসার অনলাইন সিরিয়াল এখন সোনার হরিণ

নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
ইন্টারনেটের বিভিন্ন সিষ্টেমের দোহাই দিয়ে ২/৩ মাস ধরে লুকোচুরি করার পর এবার প্রায় বন্ধ হতে চলেছে অন লাইন ইন্ডিয়ান এ্যাপ্লিকেশন ফরমের এ্যাপয়নমেন্ট ডেট। ফলে খুলনা সহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের রোগী এবং হাজার হাজার ভারত ভ্রমণ প্রত্যাশি চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।
চিকিৎসা সেবা, ব্যবসা, আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়াসহ ভ্রমণ পিপাসু বাংলাদেশীরা সবসময় পার্শ¦বর্তী বন্ধু প্রতীম দেশ ভারতে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব থাকে। বিশেষ করে চিকিৎসার খরচ ভারতে কম হওয়ার কারণে বাংলাদেশী রোগীরা ভারতের চেন্নাই, মাদ্রাজসহ কলকাতার এ্যাপোলো, পিয়ারলেস, কোঠারী, বি এম বিড়লা, ডিসান, রুবী, বারাসাত ক্যান্সার রিসার্চ এন্ড ওয়েল ফেয়ার সেন্টার ও ঠাকুর পুকুর ক্যান্সার হাসপাতালে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকে।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা যায়, এসব হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিন প্রায় এক হাজারেরও বেশি বাংলাদেশী রোগী চিকিৎসার জন্য যায়। পূর্বে রাজধানী ঢাকার গুলশানস্থ ষ্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার শাখা অফিস, চট্টগ্রাম ও রাজশাহীর ভারতীয় ভিসা অফিস থেকে ইন্ডিয়ান ভিসা প্রদান করা হতো। সে ক্ষেত্রে আবেদনপত্র সঠিকভাবে পূরণ করে এসব ভিসা অফিসে পাসপোর্ট জমা দিতে পারলেই আবেদনকারীরা ভিসা পেয়ে যেত। কিন্তু সেখানে ঘন্টার পর ঘন্টা দিনের পর দিন লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে পাসপোর্ট জমা দেয়া ছিল কঠিন কাজ। এ সকল ভোগান্তি থেকে বাংলাদেশী ভিসা প্রার্থীদের মুক্তি দিতে হাই কমিশন অফ ইন্ডিয়া অন লাইনের মাধ্যমে আবেদন জমা নেয়া শুরু করে। এতে করে বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীরা অন লাইনে তাদের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে এ্যাপয়নমেন্ট ডেট নিয়ে নির্দিষ্ট দিনে তাদের আবেদনপত্র জমা দিয়ে ভিসা প্রাপ্ত হতো। পরবর্তীতে খুলনা সহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের সুবিধার্থে হাই কমিশন অফ ইন্ডিয়া খুলনা শহরে ষ্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার একটি শাখা ও ইন্ডিয়ান ভিসা এ্যাপ্লিকেশন রিসিভিং সেন্টার খোলে। এর ফলে এই এলাকার মানুষ অতি সহজেই ভারতীয় ভিসা পাচ্ছিল। কিন্তু বিগত মে মাস থেকে মাঝে মাঝে অন লাইন ইন্ডিয়ান ভিসা ফরম পূরণ করে কাক্সিক্ষত এ্যাপয়নমেন্ট ডেট থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল। তবে দুই তিন মাস এভাবে চললেও ৭ থেকে ১৫ দিনের চেষ্টায় একজন আবেদনকারী তার আবেদন জমা দেয়ার ডেট পাচ্ছিল। কিন্তু প্রায় ২ মাস আগে থেকে অন লইন ইন্ডিয়ান ভিসা ফরম পূরণ করে শেষ পাতায় অর্থাৎ হোম পেইজে ডেট এন্ড টাইম এ্যালোটমেন্ট টু এ্যাপ্লিক্যান্ট এ আসলে “নো এ্যাপয়নমেন্ট আর এ্যাবেল এ্যাবেল” লেখা আসছে।
একটি সূত্র জানায়, দিন রাত ২৪ ঘন্টার কোন এক সময় ৫ থেকে ১০ সেকেন্ডের জন্য অন লাইনে ডেট দেখা গেলেও কেউ তার নাগাল পাচ্ছে না।
সূত্রটি আরো জানায়, ১ হাজার ব্যক্তির মধ্যে হয়তো একজন ব্যক্তি তার কাক্সিক্ষত ডেট পাচ্ছে। এদিকে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু কিছু অসাধু সাইবার ক্যাফে ব্যবসায়ীরা অন লাইনে ভিসার ডেট পাইয়ে দেয়ার কথা বলে নিরীহ মানুষদের কাছ থেকে ২ থেকে আড়াই হাজার টাকা আদায় করছে।
যশোরে অভয়নগর উপজেলার নোয়াপাড়া বাজারের ব্যবসায়ী গোলাম হোসেন জানান, তার এক আত্মীয়কে ভারতে চিকিৎসা করানোর উদ্দেশ্যে অতি জরুরীভাবে প্রায় ১৮ হাজার টাকা খরচ করে দুইটি পাসপোর্ট করিয়েছিলেন। কিন্তু দুই মাস ধরে ভিসা জমা দেয়ার ডেট পাওয়ার চেষ্টায় ছিলেন। অবশেষে ডেট না পেয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার অভাবে তার আত্মীয় মারা গেছেন।
অপর একটি সূত্র জানায়, ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশী হাই কমিশন অফিসে ভারতীয়রা বাংলাদেশী ভিসার জন্য তাদের পাসপোর্ট জমা দিলেই ১ দিনের মধ্যে বিনা পয়সায় তারা বাংলাদেশী ভিসা পেয়ে যায়। অথচ বাংলাদেশের ঢাকায় ভারতের হাই কমিশনে বাংলাদেশীরা তাদের পাসপোর্ট জমা দিলে ৪শ’ টাকা এবং খুলনায় জমা দিলে ৬শ টাকা সার্ভিস চার্জ কেটে নেয়। অনেক পাসপোর্টে ভিসা প্রদান না করলেও ভুল ত্রুটি দেখানো বা সার্ভিস চার্জের কোন টাকা ফেরৎ দেয় না ভারতীয় হাই কমিশন । এর ফলে ভিসা প্রত্যাশিদের মধ্যে ভয়ানক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
সহজেই যাতে খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ সারাদিন ধরে ইন্ডিয়ান ভিসা এ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করে পাসপোর্ট জমা দেয়ার ডেট পেতে পারে তার জন্য সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ভারতীয় হাই কমিশনারের সাথে যোগাযোগ করার আবেদন জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পাসপোর্টধারীরা।

শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

পাইকগাছায় প্রভাবশালী ঘের মালিকের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর সংবাদ সম্মেলন

নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
খুলনার পাইকগাছায় একাধিক মামলা দিয়ে হয়রানী ও ভোগ দখলে থাকা চিংড়ি ঘের জবর দখলের পায়তারার অভিযোগ এনে প্রভাবশালী এক ঘের মালিকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে এলাকাবাসী। শনিবার সকালে পাইকগাছা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে এলাকাবাসীর পক্ষে উপজেলার পানা গ্রামের মৃত হরিশ্চদ্র হালদারের পুত্র বিকাশ চন্দ্র হালদার লিখিত বক্তব্যে বলেন, লতা ইউনিয়নের পানা মৌজায় উত্তর সলুয়া গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বার সরদারের পুত্র প্রভাবশালী ঘের মালিক এস,এম, রফিকুল ইসলাম ১৯৯১ সাল থেকে দুটি খন্ডে ৯৫০ বিঘা জমির উপর মৎস্য লীজ ঘের করে আসছে। ঘের করাকালীন সময়ে রফিকুল ইসলাম বিঘা প্রতি ৫ হাজার টাকা হারীর স্থলে সাড়ে ৩ হাজার, ৬ হাজার টাকার স্থলে ৪ হাজার এবং ৮ হাজার টাকার স্থলে ৫ হাজার টাকা করে একাধিক কিস্তিতে পরিশোধ করেছে। যা এলাকাবাসীর কোন উপকারে আসে নাই। ২০১৩ সালে উক্ত ঘেরের মেয়াদ শেষান্তে ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারী হতে উক্ত ঘেরের ৪৫০ বিঘার অংশের মধ্য থেকে ১শ বিঘা জমির দখল বুঝে নিয়ে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মধুসুদন মন্ডল, ঠাকুর দাস, অজিত, জনেক, বিকাশ, বিধান, অনন্ত ও পঞ্চরাম হালদারসহ কয়েকজন এলাকাবাসী সমবায় ভিত্তিক লীজ ঘের শুরু করেন। এতে ঘের মালিক রফিকুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কিরণ চন্দ্র বিশ্বাসের সহায়তায় পার্শ্ববর্তী এলাকার সন্ত্রাসী ও লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে এলাকাবাসীর উপর অত্যাচার ও নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে। ইতোমধ্যে গত কয়েক মাসের মধ্যে এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে থানা ও আদালতে ১৬টি হয়রানীমূলক মামলা দিয়ে হয়রানী করছে। এছাড়াও স্থানীয় এমপি এ্যাডঃ শেখ মোঃ নুরুল হক আগামী সংসদ অধিবেশনের উদ্দেশ্যে ঢাকায় অবস্থান নেয়ার সুযোগে পুলিশের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে ব্যবহার করে এলাকাবাসীর ভোগ দখলে থাকা চিংড়ি ঘেরটি জবর দখল করে নেয়ার হুমকি প্রদর্শন করায় সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের স্থানীয় এমপি সহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
                                                        পাইকগাছায় অর্ধশত মটরসাইকেল জব্দ
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
    খুলনার পাইকগাছায় ট্রাফিক পুলিশের অভিযানে প্রায় অর্ধশত মটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় কাগজপত্রবিহিত মটরসাইকেল মালিকরা আতংকে রয়েছে। জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে শনিবার দিনভোর অভিযান চালিয়ে উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে লাইসেন্সবিহিন প্রায় অর্ধশত মটরসাইকেল জব্দপূর্বক প্রত্যেক মটরসাইকেল মালিককে কেসস্লিপ ধরিয়ে দেন। বর্তমানে যে সব মটরসাইকেলের কাগজপত্র নেই সে সব মালিকরা  আতংকে রয়েছেন।
                                                  পাইকগাছায় ফুড হাইজিন ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
    খুলনার পাইকগাছায় “হোটেল রেস্টুরেন্টে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার ব্যবস্থাপনা” বিষয়ক ফুড হাইজিন ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌরসভা স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ব্যবস্থাপনা কমিটি ও নবলোক পরিষদের যৌথ উদ্যোগে শনিবার সকালে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী শেষে শহীদ মিনার চত্ত্বরে কাউন্সিলর মোঃ আব্দুল লতিফ সরদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দীন। বক্তব্য রাখেন, ষোলআনা ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি এ্যাডঃ মোর্তজা জামান আলমগীর রুলু, উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর উদয় কুমার মন্ডল, সাংবাদিক আব্দুল আজিজ, এস,এম, আলাউদ্দীন সোহাগ, এন. ইসলাম সাগর ও কৃষ্ণ রায়, কাউন্সিলর কাজী নেয়ামুল হুদা কামাল, এস,এম, তৈয়েবুর রহমান, আসমা আহমেদ, আবু জাফর, কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, গাজী আব্দুস সামাদ, নবলোক পরিষদের প্রকল্প ব্যবস্থাপক মঈনউদ্দীন শেখ, হাইজিন প্রমোশন এণ্ড ট্রেনিং অফিসার মোঃ ইজাজুর রহমান, প্রকল্প সুপার ভাইজার সুমন হাসান, আইয়ুব আলী ও সুমন খান। অনুষ্ঠান শেষে জারী গান পরিবেশন করেন বয়াতী আব্দুস সাত্তার ও তার দল।
                              পাইকগাছায় শিক্ষকের বাড়ীতে দুর্ধর্ষ চুরি; চোরাই মাল সহ দু’যুবক আটক
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
    খুলনার পাইকগাছায় প্রকাশ্য দিবালোকে এক স্কুল শিক্ষকের বাড়ীতে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে। সংঘবদ্ধ চোরেরা নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার চুরি করে নির্বিঘেœ পালিয়ে যায়। অপরদিকে পৃথক চুরির ঘটনায় পুলিশ চোরাই মালামালসহ দু’যুবককে আটক করেছে।
    থানা পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মৌখালী ইউনাইটেড একাডেমীর প্রধান শিক্ষক শশাংক শেখর বাছাড় ও স্ত্রী সাহাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিপু বৈদ্য ঘটনার দিন কর্মস্থল স্কুলে অবস্থান বাড়ীতে কেউ না থাকার সুযোগে পৌরসভার শিববাটিস্থ বসত বাড়ীর গ্রীল কেটে সংঘবদ্ধ চোর চক্র ভিতরে প্রবেশ করে আলমারী ভেঙ্গে নগদ ৪০ হাজার টাকা ও দেড় ভরি স্বর্ণাংলকার নিয়ে পালিয়ে যায়। অপরদিকে গত বুধবার মাহমুদকাটি গ্রামের সাধন কুমার দাশ, বাসুদেব কুমার দাশ ও বিকাশ দাশ সহ কয়েকজন এলাকাবাসীর বাড়ীতে চুরির ঘটনায় পুলিশের এস,আই রহমত আলী ও এএসআই সুকুমার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে শনিবার সকালে অভিযান চালিয়ে রামনাথপুর গ্রামের সাইদ সরদারের পুত্র ফারুক হোসেন (২২) ও একই এলাকার শেখ জাহাঙ্গীর হোসেনের পুত্র সবুজ হোসেন (২০) কে আটক করে এবং সবুজের বাড়ী থেকে চোরাই কৃত একটি সেলাই মেশিন, দুটি পিতলের কলস ও একটি ঝাকি জাল উদ্ধার করে বলে ওসি সিকদার আককাছ আলি জানান।
                                           পাইকগাছায় উপজেলা ভূমি কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
    খুলনার পাইকগাছায় উপজেলা ভূমি কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অপরাজেয় প্রকল্পের উদ্যোগে শনিবার সকালে উত্তরণ পাইকগাছা কেন্দ্রে সংগঠণের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক জি,এম, আজহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, সংগঠণের সহ-সভাপতি শেখ সাদেকুজ্জামান, পারুল রাণী মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ আব্দুর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক কমরেড শেখ আব্দুল হান্নান, এ্যাডঃ রেখা রাণী বিশ্বাস, আইন সম্পাদক এ্যাডঃ সেলিনা  আক্তার, জলমহল সম্পাদক মোমিন উদ্দীন, নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক সাংবাদিক আব্দুল আজিজ, আসমা খাতুন, উত্তরণের সেন্টার ইনচার্জ সাহাবুদ্দীন মোড়ল ও আবুল কালাম আজাদ।
                                     পাইকগাছায় প্রায়ত শিক্ষক বিমল কৃষ্ণ মন্ডলের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
    খুলনার পাইকগাছায় শামুকপোতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রায়ত প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক বিমল কৃষ্ণ মন্ডলের এক স্মরণসভা শনিবার সকালে বিদ্যালয় ভবনে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বক্তব্য রাখেন, প্রধান শিক্ষক বাসুদেব চক্রবর্তী, গুরুদাস মন্ডল, ইব্রাহিম গাজী, পরিমল বৈদ্য, অনাথ বন্ধু মন্ডল, আজিজ সরদার, মদন মোহন সরকার, সুধাংশু মন্ডল, আবুল হোসেন ও বিকাশ মন্ডল।

বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৪

পাইকগাছায় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কলেজের চেয়ে এগিয়ে মাদ্রাসা

নিউজ অফ পাইকগাছা
    খুলনার পাইকগাছায় উৎসবমুখর পরিবেশে ২০১৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রাপ্ত ফলাফলে কলেজের চেয়ে এগিয়ে চেয়ে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান। কলেজসমূহের মধ্যে গড়–ইখালী আলমশাহী ইনষ্টিটিউটে সর্বোচ্চ পাশের হার ৭১%। অপর দিকে পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসার শতভাগ পাশের হার। 
    প্রাপ্ত ফলাফলে জানাগেছে, গড়ুইখালী আলমশাহী ইনষ্টিটিউটের ১৫২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১১৪, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২, পাশের হার ৭১%, দেলূটি কালিনগর কলেজের ৯৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৫৯, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ১, পাশের হার ৬৩%,  রাড়–লী আর,কে,বি,কে হরিশ্চচন্দ্র কলেজিয়েটে ২১০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১১৬, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৩, পাশের হার ৬১%, লক্ষ্মীখোলা কলেজিয়েটে ১৪৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৯৬, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২, পাশের হার ৫৫%, ফসিয়ার রহমান মহিলা মহা বিদ্যালয়ে ১৮৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৯৫, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৬, পাশের হার ৫১%, হরিঢালী মহিলা কলেজের ৮৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৪৩, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২ পাশের হার ৫১%, সরদার আবুল হোসেন কলেজের ৪২ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ২৩, পাশের হার ৫০, কপিলমুনি কলেজের ৩৮৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১৭৪, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৫, পাশের হার ৪৫%, পাইকগাছা কলেজের ৪৬৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১৮১, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৬, পাশের হার ৩৯%, চাঁদখালী কলেজিয়েট....... অপরদিকে মাদ্রাসা সমূহের মধ্যে পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসার ৪৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেছে বলে অধ্যক্ষ জানিয়েছে।

পাইকগাছায় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কলেজের চেয়ে এগিয়ে মাদ্রাসা

নিউজ অফ পাইকগাছা
    খুলনার পাইকগাছায় উৎসবমুখর পরিবেশে ২০১৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রাপ্ত ফলাফলে কলেজের চেয়ে এগিয়ে চেয়ে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান। কলেজসমূহের মধ্যে গড়–ইখালী আলমশাহী ইনষ্টিটিউটে সর্বোচ্চ পাশের হার ৭১%। অপর দিকে পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসার শতভাগ পাশের হার। 
    প্রাপ্ত ফলাফলে জানাগেছে, গড়ুইখালী আলমশাহী ইনষ্টিটিউটের ১৫২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১১৪, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২, পাশের হার ৭১%, দেলূটি কালিনগর কলেজের ৯৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৫৯, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ১, পাশের হার ৬৩%,  রাড়–লী আর,কে,বি,কে হরিশ্চচন্দ্র কলেজিয়েটে ২১০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১১৬, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৩, পাশের হার ৬১%, লক্ষ্মীখোলা কলেজিয়েটে ১৪৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৯৬, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২, পাশের হার ৫৫%, ফসিয়ার রহমান মহিলা মহা বিদ্যালয়ে ১৮৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৯৫, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৬, পাশের হার ৫১%, হরিঢালী মহিলা কলেজের ৮৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৪৩, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২ পাশের হার ৫১%, সরদার আবুল হোসেন কলেজের ৪২ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ২৩, পাশের হার ৫০, কপিলমুনি কলেজের ৩৮৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১৭৪, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৫, পাশের হার ৪৫%, পাইকগাছা কলেজের ৪৬৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১৮১, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৬, পাশের হার ৩৯%, চাঁদখালী কলেজিয়েট....... অপরদিকে মাদ্রাসা সমূহের মধ্যে পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসার ৪৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেছে বলে অধ্যক্ষ জানিয়েছে।

পাইকগাছায় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কলেজের চেয়ে এগিয়ে মাদ্রাসা

নিউজ অফ পাইকগাছা
    খুলনার পাইকগাছায় উৎসবমুখর পরিবেশে ২০১৪ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রাপ্ত ফলাফলে কলেজের চেয়ে এগিয়ে চেয়ে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান। কলেজসমূহের মধ্যে গড়–ইখালী আলমশাহী ইনষ্টিটিউটে সর্বোচ্চ পাশের হার ৭১%। অপর দিকে পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসার শতভাগ পাশের হার। 
    প্রাপ্ত ফলাফলে জানাগেছে, গড়ুইখালী আলমশাহী ইনষ্টিটিউটের ১৫২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১১৪, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২, পাশের হার ৭১%, দেলূটি কালিনগর কলেজের ৯৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৫৯, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ১, পাশের হার ৬৩%,  রাড়–লী আর,কে,বি,কে হরিশ্চচন্দ্র কলেজিয়েটে ২১০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১১৬, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৩, পাশের হার ৬১%, লক্ষ্মীখোলা কলেজিয়েটে ১৪৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৯৬, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২, পাশের হার ৫৫%, ফসিয়ার রহমান মহিলা মহা বিদ্যালয়ে ১৮৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৯৫, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৬, পাশের হার ৫১%, হরিঢালী মহিলা কলেজের ৮৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ৪৩, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ২ পাশের হার ৫১%, সরদার আবুল হোসেন কলেজের ৪২ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ২৩, পাশের হার ৫০, কপিলমুনি কলেজের ৩৮৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১৭৪, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৫, পাশের হার ৪৫%, পাইকগাছা কলেজের ৪৬৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে উর্ত্তীর্ণ ১৮১, জিপিএ ৫ প্রাপ্ত ৬, পাশের হার ৩৯%, চাঁদখালী কলেজিয়েট....... অপরদিকে মাদ্রাসা সমূহের মধ্যে পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসার ৪৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেছে বলে অধ্যক্ষ জানিয়েছে।

মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০১৪

পাইকগাছায় ধান্ধাবাজ কৃষকলীগ নেতা মঈনুল বর্তমান এমপিকে পঁচানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছেন

সুত্র : আগামীর কন্ঠ
নিউজ অফ পাইকগাছা ॥
খুলনার পাইকগাছায় সাবেক এমপি এ্যাড. সোহরাব আলী সানাকে ব্যবহার করে অঢেল সম্পদের মালিক হওয়া কৃষকলীগ নেতা প্রভাষক মঈনুল এবার বর্তমান এমপি এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হকের উপর ভর করার চেষ্ঠা করেছেন। মঈনুলের এ ধরনের কর্মকান্ডে খোদ আ’লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। অনেকের মন্তব্য সুবিধাবাদী মঈনুল সাবেক এমপি সোহরাব আলী সানাকে পঁচিয়ে দিয়ে এখন বর্তমান এমপিকে পঁচানোর ধান্দায় মেতেছে। ধান্দাবাজ মঈনূল থেকে বর্তমান এমপিকে সতর্ক থাকার পরামর্শ আ’লীগের ত্যাগী নেতাদের।
    অনুসন্ধানে জানাযায়, পাইকগাছার শ্রীকন্ঠপুর গ্রামের হতদরিদ্র হারুনুর রশীদের ছেলে মঈনুল ইসলাম ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করতেন। এরপর ১৯৯৯ সালে পাইকগাছা ফসিয়ার রহমান মহিলা কলেজে ইসলামের ইতিহাস বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। কিছুদিন পর স্থানীয় জনৈক বাবু গাইনের কাছ থেকে সরল মৌজায় ৫ কাটা জমি কিস্তিতে ক্রয় করেন। সেখানে দোচালা গোলের ঘর তৈরী করে বসবাস শুরু করেন মঈনুল। নিজেকে কৃষকলীগ নেতা এবং শিল্পপতী ফসিয়ার রহমানের কলেজে চাকরির সুবাদে ফসিয়ার রহমানের সহযোগিতায় হয়ে ওঠেন এমপি’র আর্শিবাদপুষ্ট। এরপর উপজেলা খাসজমি বন্দোবস্ত কমিটির সদস্য মনোনিত হন। এপর শুরু করেন অর্থবানিজ্য, খাস জমি, একসনা বন্দোবস্তের নামে হাতিয়ে নিতে থাকেন মোটা অংকের অর্থ। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগে মেম্বর মাতব্বরদের নামে প্রজেক্ট করে দেওয়ার নামে প্রজেক্ট কমিটির কাছ থেকে কমিশন, প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে ক্ষ,তার অপব্যাবহার, দালালী, বাঁকা শহীদ কামরুল স্কুলে শিক্ষক নিয়োাগে ও বিভিন্ন প্রাইমারী স্কুলে নাইটগার্ড নিয়োগে মধ্যস্থাকারী বিভিন্ন শালিশীর নামে অর্থ বাাণিজ্য প্রায় একশত খাস জমি বন্দোবস্ত দলিলের সাথে নিজেকে সক্রিয় রেখে লাখ লাখ টাকার মালিক হয়েছেন মঈনুল। ইতোমধ্যে তিনি ৫ কাঠা জমিতে চারতলা ফাউন্ডেশন করে চার রুম বিশিস্ট বিলাস বহুল বাড়ি করেছেন। বাড়িতে আসবাবপত্রের কমতি নেই। স্থানীয় কাটাখালী নদীর চর ভরাটী জায়গা দখল করেছেন। সেখানে তিনি তার ভাইদের চিংড়ী ঘের করে দিয়েছেন। এমপি সোহরাব আলী সাবেক হওয়ার সাথে সাথে বর্তমান এমপি এ্যাড. নূরুল হকের ঘনিষ্টজন হওয়ার পায়তারা করছেন ধুরন্ধর মঈনুল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আ’লীগের থানা কমিটির এক নেতা জানান যাদের কারনে সাবেক এমপি সোহরাব আলীর বদনাম হয়েছিল তাদের মধ্যে অন্যতম এই মঈনুল। তার কারনে দলের অনেক বদনাম রয়েছে। অথচ সেই মঈনুল বর্তমাান এমপির ঘনিষ্ট হওয়ার চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছেন। কেবল তাই না ধান্ধাবাজি চালিয়ে যাচ্ছেন এই মঈনুল। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, ফসিয়ার রহমান কলেজের প্রভাষক হওয়ার পরও গত ৫ বছরে ক্ষমতার জোরে খুব কম সময়ই কলেজ করেন। এবারও সেই ফাঁকিবাজি করার চেষ্ঠায় রয়েছেন তিনি।

পাইকগাছার অতনু মন্ডলের আবারও ভূমিকম্পের পূর্বাভাস; মাত্রা হবে ৫ এর উপরে

নিউজ অফ পাইকগাছা ॥ 
আবার ফিরে এলাম সেই ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া খুলনার পাইকগাছার অতনু মন্ডলকে নিয়ে। আবারও সে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিল। আগামী ৫ দিনের মধ্যে বিশ্বের যেকোন প্রান্তে বড় ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানবে। যার মাত্রা হবে ৫ এর উপরে।    সুত্রমতে-পাতড়াবুনিয়ার গ্রামের মৃত প্রফুল্ল কুমার মন্ডলের পুত্র অতনু মন্ডল (২৮) গত কয়েকবছর যাবৎ ভূমিকম্প নিয়ে গবেষনা চালিয়ে আসছে। গত দুই বছর যাবৎ সে বিবিসি বাংলা বিভাগসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসএমএসের মাধ্যমে নিয়মিত পূর্বাভাস জানিয়ে আসছে। বিগত কিছুদিন পূর্বেও বেশ কিছু অনলাইন এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় তার পূর্বাভাসের খবর প্রকাশিত হয় এবং তার সঠিক প্রমানও পাওয়া যায়। সর্বশেষ গত সোমবার নিউজ অফ পাইকগাছাকে এসএমএস এর মাধ্যমে এক সপ্তাহের মধ্যে বিশ্বের যেকোন প্রান্তে ৫ মাত্রার উপরে ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে বলে অবহিত করে। বিভিন্ন গবেষকরা জানান জাপান কয়েকসেকেন্ড পূর্বে আভাস দিতে সক্ষম হলেও কয়েকদিন কিংবা কয়েকঘন্টা পূর্বেও আভাস দেওয়া সম্ভব নয় বলে তিনি জানান বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। এখন দেখার অপেক্ষায় কি হয় ৫ দিনের মধ্যে।

 

বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০১৪

পাইকগাছায় এমপি নূরুল হকের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান বাচ্চু’র বিএনপি থেকে আ’লীগে যোগদান


নিউজ অফ পাইকগাছা
            Lyjbv-6 cvBKMvQv-Kqivi Ggwc G¨vW. †kL †gvt b~iæj n‡Ki nv‡Z nvZ I dz‡ji †Zvov w`‡q kZvwaK ‡bZvKg©x wb‡q weGbwc †_‡K AvIqvgxjx‡M †hvM`vb K‡i‡Qb M`vBcyi BDwc †Pqvig¨vb KvRx Avãym mvjvg ev”Pz| wZwb  eyaevi weKv‡j M`vBcyi BDwbqb AvIqvgxjxM Av‡qvwRZ RvwZi RbK e½eÜz †kL gywRei ingvb Gui 39Zg kvnv`vZ evwl©Kx 15 AvMó RvZxq †kvK w`e‡mi cÖ¯‘wZ mfvq G †hvM`vb K‡ib| AvÕjxM †bZv ‡kL IwRqvi ingv‡bi mfvcwZ‡Z¡ AbywôZ mfvq cÖavb AwZw_ wn‡m‡e e³e¨ iv‡Lb ¯’vbxq Ggwc G¨vW. †kL †gvt b~iæj nK| AvÕjxM †bZv GmGg ˆmq` Avjxi cwiPvjbvq e³e¨ iv‡Lb Dc‡Rjv AvÕjxM †bZv iZb Kzgvi f`ª, Avãyi iv¾vK gj½x, Ggwc cyÎ †kL gwbiæj Bmjvg, cwigj P›`ª AwaKvix, MvRx bRiæj Bmjvg, BDwc m`m¨ †ki Avjx, BRvnvi Avjx, ‡kL Rvgvj †nv‡mb, Avwgiæj Luv, Agj †Nvl, gvnvdzRyj nK wKby, hyejxM †bZv †kL knx` †nv‡mb eveyj, ‡kL gvmy`yi ingvb, †kL †mwjg, cÖYe KvwšÍ gÛj, c‡ik gÛj, cÖfvlK gvmy`yi ingvb g›Uz, ‡kL wRqv`yj Bmjvg, QvÎjxM †bZv ‡kL Avãyj Kvjvg AvRv`, GmGg Avwgbyi ingvb wjUz, g„bvj KvwšÍ evQvo, Avj Bw`ªm I Rvjvj DwÏb| mfvq m`¨ †hvM`vbKvix KvRx Avãym mvjvg ev”Pz e‡jb e½eÜzi Av`‡k© AbycÖvYxZ n‡q AvÕjx‡M ‡hvM`vb Kwi| mfv †k‡l AvÕjxM †bZv MvRx bRiæj Bmjvg‡K AvnevqK I GmGg ˆmq` Avjx‡K m`m¨ mwPe K‡i 21 m`m¨ wewkó RvZxq †kvK w`em cvj‡bi j‡ÿ¨ BDwbqb KwgwU MVb Kiv nq|