বিশেষ প্রতিনিধি ॥
পাইকগাছায় প্রভাবশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বিধবাদের ভোগদখলে থাকা সম্পত্তি জবর দখলের চেষ্টা ও নালিশী সম্পত্তিতে অনধিকার প্রবেশ করে মৎস্য ঘেরের বাসা ভাংচুর করে ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ উঠেছে। প্রতিপক্ষের লোকজন আদালতের নির্দেশনা উপেক্ষা করে গত শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে মৎস্য ঘেরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও ক্ষতিসাধন করে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানাগেছে, উপজেলার চাঁদখালী ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর মৌজার এসএ ২৭০ খতিয়ানের ২.৭০ একর নালিশী সম্পত্তি নিয়ে মৃত মনোরঞ্জন বাছাড়ের স্ত্রী সন্ধ্যা রানী বাছাড় গংদের সাথে কেঁওড়াতলা গ্রামের ধরমচাঁদ মন্ডলের ছেলে সুকুমার মন্ডল গংদের সাথে বিরোধ চলে আসছে। নালিশী সম্পত্তির মূল মালিক থাকেন কৃষ্ণনগর গ্রামের মৃত নবীন মন্ডলের ছেলে মৃত জলধর মন্ডল। তিনি মারা যাওয়ার পর সম্পত্তির মালিক হন স্ত্রী সুবর্ণ বেওয়া ও দুই কণ্যা কুচলী দাশী ও বিমলা বাছাড়। কুচলীর কোন ছেলে সন্তান না থাকায় সম্পত্তির মালিক হন বিমলার ৩ ছেলে সনাতন, পরিতোষ ও মনোরঞ্জন বাছাড়। এদের মধ্যে সনাতন ও মনোরঞ্জন মারা যাওয়ায় উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তির মালিক হন বিমলার ছেলে পরিতোষ, মনোরঞ্জনের স্ত্রী সন্ধ্যা রানী বাছাড় ও সনাতনের ছেলে রবীন বাছাড়। সন্ধ্যা রানী গংরা দীর্ঘদিন যাবৎ উক্ত নালিশী সম্পত্তি ভোগদখল করে আসছেন। উক্ত সম্পত্তি কেঁওড়াতলা গ্রামের ধরমচাঁদ মন্ডলের ছেলে সুকুমার মন্ডল গংরা দানপত্র মূলে দাবী করে স্বত্ব প্রমাণ করার জন্য সন্ধ্যা রানী গংদের বিরুদ্ধে ৪র্থ যুগ্ম জজ আদালত খুলনায় ৯/০১ মামলায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার প্রার্থনা করেন। গত ১৮/০৩/২০১১ তারিখে বিজ্ঞ আদালত বাদী সুকুমার গংদের পক্ষে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে বিবাদী সন্ধ্যা রানী গংরা খুলনা জেলা জজ আদালতে ২৩/০১ নং মিস আপিল দাখিল করেন। বিজ্ঞ আদালত মূল মামলার ১৮/০৩/২০০১ তারিখের নিষেধাজ্ঞার আদেশটি ৩/০১/২০০৩ তারিখে রদ ও রহিত হয় মর্মে আদেশ দেন এবং নালিশী তফসিল বর্ণিত সম্পত্তির মূল মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়ার পর্যন্ত উভয় পক্ষকে স্থিতিবস্থায় বজায় রাখার আদেশ দেন। আদালতের এ নির্দেশনা উপেক্ষা করে সুকুমার গংরা কবলা দলিল মূলে ক্রয়কৃত সম্পত্তি উল্লেখ করে নালিশী সম্পত্তি কৃষ্ণনগর গ্রামের লিয়াকত আলী গাজীর ছেলে ইসমাইল হোসেন টুকুর নিকট লীজ ডিড দেন। এ আলোকে ইসমাইল ও তার লোকজন গত শুক্রবার দুপুরে সন্ধ্যা রানীদের ভোগ দখলে থাকা নাশিলী সম্পত্তির মৎস্য ঘেরে হামলা চালিয়ে দখল চেষ্টা করে এবং দখল চেষ্টায় ব্যার্থ হয়ে ঘেরের বাসা ভাংচুর করে পালিয়ে যায়। বিষয়টি স্থানীয় ইউপি সদস্যকে অবহিত করলে তিনি নিষ্পত্তি করার আশ্বাস দিয়ে ব্যার্থ হয়। এ ব্যাপারে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা দুর্দান আলী গাজী জানান, সুকুমার ও টুকু গংদের হয়রানী ও অত্যাচারে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এ ব্যাপারে প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হচ্ছে বলে বিধবা সন্ধ্যা রানী জানিয়েছেন।
পাইকগাছায় প্রভাবশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বিধবাদের ভোগদখলে থাকা সম্পত্তি জবর দখলের চেষ্টা ও নালিশী সম্পত্তিতে অনধিকার প্রবেশ করে মৎস্য ঘেরের বাসা ভাংচুর করে ক্ষতিসাধন করার অভিযোগ উঠেছে। প্রতিপক্ষের লোকজন আদালতের নির্দেশনা উপেক্ষা করে গত শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে মৎস্য ঘেরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও ক্ষতিসাধন করে।
প্রাপ্ত অভিযোগে জানাগেছে, উপজেলার চাঁদখালী ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর মৌজার এসএ ২৭০ খতিয়ানের ২.৭০ একর নালিশী সম্পত্তি নিয়ে মৃত মনোরঞ্জন বাছাড়ের স্ত্রী সন্ধ্যা রানী বাছাড় গংদের সাথে কেঁওড়াতলা গ্রামের ধরমচাঁদ মন্ডলের ছেলে সুকুমার মন্ডল গংদের সাথে বিরোধ চলে আসছে। নালিশী সম্পত্তির মূল মালিক থাকেন কৃষ্ণনগর গ্রামের মৃত নবীন মন্ডলের ছেলে মৃত জলধর মন্ডল। তিনি মারা যাওয়ার পর সম্পত্তির মালিক হন স্ত্রী সুবর্ণ বেওয়া ও দুই কণ্যা কুচলী দাশী ও বিমলা বাছাড়। কুচলীর কোন ছেলে সন্তান না থাকায় সম্পত্তির মালিক হন বিমলার ৩ ছেলে সনাতন, পরিতোষ ও মনোরঞ্জন বাছাড়। এদের মধ্যে সনাতন ও মনোরঞ্জন মারা যাওয়ায় উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তির মালিক হন বিমলার ছেলে পরিতোষ, মনোরঞ্জনের স্ত্রী সন্ধ্যা রানী বাছাড় ও সনাতনের ছেলে রবীন বাছাড়। সন্ধ্যা রানী গংরা দীর্ঘদিন যাবৎ উক্ত নালিশী সম্পত্তি ভোগদখল করে আসছেন। উক্ত সম্পত্তি কেঁওড়াতলা গ্রামের ধরমচাঁদ মন্ডলের ছেলে সুকুমার মন্ডল গংরা দানপত্র মূলে দাবী করে স্বত্ব প্রমাণ করার জন্য সন্ধ্যা রানী গংদের বিরুদ্ধে ৪র্থ যুগ্ম জজ আদালত খুলনায় ৯/০১ মামলায় অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার প্রার্থনা করেন। গত ১৮/০৩/২০১১ তারিখে বিজ্ঞ আদালত বাদী সুকুমার গংদের পক্ষে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে বিবাদী সন্ধ্যা রানী গংরা খুলনা জেলা জজ আদালতে ২৩/০১ নং মিস আপিল দাখিল করেন। বিজ্ঞ আদালত মূল মামলার ১৮/০৩/২০০১ তারিখের নিষেধাজ্ঞার আদেশটি ৩/০১/২০০৩ তারিখে রদ ও রহিত হয় মর্মে আদেশ দেন এবং নালিশী তফসিল বর্ণিত সম্পত্তির মূল মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়ার পর্যন্ত উভয় পক্ষকে স্থিতিবস্থায় বজায় রাখার আদেশ দেন। আদালতের এ নির্দেশনা উপেক্ষা করে সুকুমার গংরা কবলা দলিল মূলে ক্রয়কৃত সম্পত্তি উল্লেখ করে নালিশী সম্পত্তি কৃষ্ণনগর গ্রামের লিয়াকত আলী গাজীর ছেলে ইসমাইল হোসেন টুকুর নিকট লীজ ডিড দেন। এ আলোকে ইসমাইল ও তার লোকজন গত শুক্রবার দুপুরে সন্ধ্যা রানীদের ভোগ দখলে থাকা নাশিলী সম্পত্তির মৎস্য ঘেরে হামলা চালিয়ে দখল চেষ্টা করে এবং দখল চেষ্টায় ব্যার্থ হয়ে ঘেরের বাসা ভাংচুর করে পালিয়ে যায়। বিষয়টি স্থানীয় ইউপি সদস্যকে অবহিত করলে তিনি নিষ্পত্তি করার আশ্বাস দিয়ে ব্যার্থ হয়। এ ব্যাপারে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা দুর্দান আলী গাজী জানান, সুকুমার ও টুকু গংদের হয়রানী ও অত্যাচারে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এ ব্যাপারে প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হচ্ছে বলে বিধবা সন্ধ্যা রানী জানিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন