বিশেষ প্রতিনিধি ॥
পাইকগাছার ভোলানাথ সুখদা সুন্দরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বদিউজ্জামানের নিয়োগ সংক্রান্ত কাগজ পত্র অবৈধ উল্লেখ করে এমপিও থেকে নাম কর্তন ও প্রধান শিক্ষক পদের প্রার্থীতা বাতিল ঘোষণা করে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করার দাবী জানিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর অভিযোগ করেছেন অভিভাবক বৃন্দ।
প্রাপ্ত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, বদিউজ্জামান গত ২৬/৭/২০০০ তারিখে সহকারী শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ পত্র পান এবং ১/৮/২০০০ তারিখে এ পদে তিনি ভোলানাথ সুখদা সুন্দরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। অত্র বিদ্যালয়ে ১৮/৭/২০০০ তারিখ শা:/অনুদান ৫/১৭ (অংশ-১১/৫৪০(১৭০) শিক্ষা-অনুযায়ী পদ সৃষ্টি করেন বা শ্রেণী শাখা খোলেন। শ্রেণী শাখা দুটি হচ্ছে ৭ম (খ) ও ৮ম (খ)। উক্ত শাখার বিপরীতে তৃতীয় বিভাগ প্রাপ্ত কোন শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া হবে না এই মর্মে বোর্ডে অঙ্গীকার করে শ্রেণী শাখা খোলা হয়। এ ছাড়া স্বারকের খ নংএ উল্লেখ রয়েছে প্রত্যেক শ্রেণী শাখার বিপরীতে একজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যাবে। তবে কোন তৃতীয় বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। উক্ত পরিপত্র ও মন্ত্রণালয়ের নিয়মাবলী উপেক্ষা করে শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হয়। শিক্ষক বদিউজ্জামানের দাখিল তৃতীয় ১৯৯০, এইচএসসি দ্বিতীয় ১৯৯৩, বিএ তৃতীয় ১৯৯৮ সাল হওয়া সত্ত্বেও তিনি কিভাবে নিয়োগ পেলেন এবং বেতন ভাতা ছাড় করালেন তার রহস্য এলাকাবাসী জানতে চেয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ করা রয়েছে। এছাড়া শুক্রবার অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ পদের একজন প্রার্থী হিসাবে শিক্ষক বদিউজ্জামান অংশ নিচ্ছেন বিধায় তার কাগজপত্র যাচায় পূর্বক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করা সহ এমপিও থেকে যাতে বাদ পড়ে তার বিহীত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রহিম গাজী ও কাদের নামের অভিভাবক উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। এ ব্যাপারে এ ধরণের একটি অভিযোগ পেয়েছি বলে স্বীকার করেছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জয়নাল আবদীন। অভিযোগ প্রসঙ্গে শিক্ষক বদিউজ্জামান জানান, নিয়োগের পর যতদিন জটিলতা নিষ্পত্তি হয়নি ততদিন আমি কোন বেতন ভাতা উত্তোলন করিনি। বিষয়টি নিস্পত্তি করার মাধ্যমে সম্পূর্ণ বৈধ ভাবে শিক্ষকতা করছেন এবং বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন বলে বদিউজ্জামান জানিয়েছেন।
পাইকগাছার ভোলানাথ সুখদা সুন্দরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বদিউজ্জামানের নিয়োগ সংক্রান্ত কাগজ পত্র অবৈধ উল্লেখ করে এমপিও থেকে নাম কর্তন ও প্রধান শিক্ষক পদের প্রার্থীতা বাতিল ঘোষণা করে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করার দাবী জানিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর অভিযোগ করেছেন অভিভাবক বৃন্দ।
প্রাপ্ত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, বদিউজ্জামান গত ২৬/৭/২০০০ তারিখে সহকারী শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ পত্র পান এবং ১/৮/২০০০ তারিখে এ পদে তিনি ভোলানাথ সুখদা সুন্দরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। অত্র বিদ্যালয়ে ১৮/৭/২০০০ তারিখ শা:/অনুদান ৫/১৭ (অংশ-১১/৫৪০(১৭০) শিক্ষা-অনুযায়ী পদ সৃষ্টি করেন বা শ্রেণী শাখা খোলেন। শ্রেণী শাখা দুটি হচ্ছে ৭ম (খ) ও ৮ম (খ)। উক্ত শাখার বিপরীতে তৃতীয় বিভাগ প্রাপ্ত কোন শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া হবে না এই মর্মে বোর্ডে অঙ্গীকার করে শ্রেণী শাখা খোলা হয়। এ ছাড়া স্বারকের খ নংএ উল্লেখ রয়েছে প্রত্যেক শ্রেণী শাখার বিপরীতে একজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যাবে। তবে কোন তৃতীয় বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। উক্ত পরিপত্র ও মন্ত্রণালয়ের নিয়মাবলী উপেক্ষা করে শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হয়। শিক্ষক বদিউজ্জামানের দাখিল তৃতীয় ১৯৯০, এইচএসসি দ্বিতীয় ১৯৯৩, বিএ তৃতীয় ১৯৯৮ সাল হওয়া সত্ত্বেও তিনি কিভাবে নিয়োগ পেলেন এবং বেতন ভাতা ছাড় করালেন তার রহস্য এলাকাবাসী জানতে চেয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ করা রয়েছে। এছাড়া শুক্রবার অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ পদের একজন প্রার্থী হিসাবে শিক্ষক বদিউজ্জামান অংশ নিচ্ছেন বিধায় তার কাগজপত্র যাচায় পূর্বক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করা সহ এমপিও থেকে যাতে বাদ পড়ে তার বিহীত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রহিম গাজী ও কাদের নামের অভিভাবক উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। এ ব্যাপারে এ ধরণের একটি অভিযোগ পেয়েছি বলে স্বীকার করেছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জয়নাল আবদীন। অভিযোগ প্রসঙ্গে শিক্ষক বদিউজ্জামান জানান, নিয়োগের পর যতদিন জটিলতা নিষ্পত্তি হয়নি ততদিন আমি কোন বেতন ভাতা উত্তোলন করিনি। বিষয়টি নিস্পত্তি করার মাধ্যমে সম্পূর্ণ বৈধ ভাবে শিক্ষকতা করছেন এবং বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন বলে বদিউজ্জামান জানিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন