ভোট উপহার টাকা ও ডিনারসেট ফেরৎ দিচ্ছে
বিশেষডেস্ক ॥
যদি তাই হয়-তবে আগামী উপজেলা, পৌর ও ইউপি নির্বাচনে ভোটাররা কি উপহার দেবে জনপ্রতিনিধিদের। সাধারণ ভোটাররা তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করে ভালবাসার তাগিদে, কিন্তু অভিযোগ উঠেছে সদ্য সমাপ্ত হওয়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদের ক্ষেত্রে মোটা অংকের উপঢৌকন নিয়ে সদস্যপ্রার্থী নির্বাচন করেছেন এসব জনপ্রতিনিধিরা। এ অভিযোগ মুখরোচক হয়ে উঠেছে উপজেলার চায়ের স্টলগুলোতে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পৌরসভার একজন ভোটার এ প্রতিনিধিকে জানান-আগামী পৌর নির্বাচন এসব জনপ্রতিনিধিদের উপযুক্ত জবাব দেয়া হবে বলে জানান তিনি।
সদ্য সমাপ্ত জেলা পরিষদ নির্বাচনে অর্থের কাছে নীতি আদর্শ, ভালবাসা-মানবতার পরাজয় ঘটেছে বলে পরাজিত সদস্য প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন। নির্বাচনে হেরে মানষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে আবার আনেকে ক্ষোভ দুঃখ জানিয়েছেন, বন্য প্রাণীর ধর্ম আছে, কিন্তু জনপ্রতিনিধি নামের মানুষের ধর্ম হারিয়ে মোটা টাকায় বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। পরাজিত ওয়ার্ড সদস্য প্রার্থীরা ভোট মূল্যায়ন ও পর্যালোচনায় এমন অভিমত প্রকাশ করেছেন। এদিকে আতঙ্কে পড়ে মর্যাদা রক্ষার জন্য পৌর সদরের ১১ নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে শূন্য ভোটে পরাজিত উপজেলা যুবলীগ সভাপতি এস,এম, সামসুর রহমান-এর দেয়া অর্থ ও উপঢৌকন অনেক জনপ্রতিনিধি ফেরৎ দেওয়া শুরু করেছে। শুক্রবার সকালে পৌর সদরের একটি প্রতিষ্ঠানে বসে থাকা অবস্থায় অনেক ইউপি সদস্য ও কাউন্সিলর এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ টাকা ও ১০টি ডিনারসেট ফেরৎ দিয়েছেন বলে যুবলীগ সভাপতি এস,এম, সামসুর রহমান জানিয়েছেন। এ নির্বাচনকে জুয়া খেলার সাথে তুলনা করে তিনি ক্ষোভের সাথে বলেন, বন্যপ্রাণীর ধর্ম থাকলেও টাকার কাছে জনপ্রতিনিধি নামের মানুষের ধর্ম হারিয়েছে। তিনি আরো বলেন, ভোট না দিয়েও নির্বাচনের দিন জনপ্রতিনিধি ও কর্মী সমর্থকদের খাওয়া বাবদ হোটেলে বিল করেছে প্রায় ৩০ হাজার টাকার। অপরদিকে, ১০ ওয়ার্ডে পরাজিত জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি ও উপজেলা কমিটির আহবায়ক বর্ষিয়াননেতা গাজী মোহাম্মদ আলী ও ১২নং ওয়ার্ডে পরাজিত উপজেলা আহবায়ক কমিটির সদস্য শিক্ষক সুকৃতি মোহন সরকার ভোট মূল্যায়নের পর অভিযোগ করেছেন অর্থের কাছে নীতি-আদর্শ ভালবাসা উপেক্ষিত হয়েছে।
বিশেষডেস্ক ॥
যদি তাই হয়-তবে আগামী উপজেলা, পৌর ও ইউপি নির্বাচনে ভোটাররা কি উপহার দেবে জনপ্রতিনিধিদের। সাধারণ ভোটাররা তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করে ভালবাসার তাগিদে, কিন্তু অভিযোগ উঠেছে সদ্য সমাপ্ত হওয়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদের ক্ষেত্রে মোটা অংকের উপঢৌকন নিয়ে সদস্যপ্রার্থী নির্বাচন করেছেন এসব জনপ্রতিনিধিরা। এ অভিযোগ মুখরোচক হয়ে উঠেছে উপজেলার চায়ের স্টলগুলোতে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পৌরসভার একজন ভোটার এ প্রতিনিধিকে জানান-আগামী পৌর নির্বাচন এসব জনপ্রতিনিধিদের উপযুক্ত জবাব দেয়া হবে বলে জানান তিনি।
সদ্য সমাপ্ত জেলা পরিষদ নির্বাচনে অর্থের কাছে নীতি আদর্শ, ভালবাসা-মানবতার পরাজয় ঘটেছে বলে পরাজিত সদস্য প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন। নির্বাচনে হেরে মানষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে আবার আনেকে ক্ষোভ দুঃখ জানিয়েছেন, বন্য প্রাণীর ধর্ম আছে, কিন্তু জনপ্রতিনিধি নামের মানুষের ধর্ম হারিয়ে মোটা টাকায় বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। পরাজিত ওয়ার্ড সদস্য প্রার্থীরা ভোট মূল্যায়ন ও পর্যালোচনায় এমন অভিমত প্রকাশ করেছেন। এদিকে আতঙ্কে পড়ে মর্যাদা রক্ষার জন্য পৌর সদরের ১১ নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে শূন্য ভোটে পরাজিত উপজেলা যুবলীগ সভাপতি এস,এম, সামসুর রহমান-এর দেয়া অর্থ ও উপঢৌকন অনেক জনপ্রতিনিধি ফেরৎ দেওয়া শুরু করেছে। শুক্রবার সকালে পৌর সদরের একটি প্রতিষ্ঠানে বসে থাকা অবস্থায় অনেক ইউপি সদস্য ও কাউন্সিলর এ পর্যন্ত প্রায় দেড় লাখ টাকা ও ১০টি ডিনারসেট ফেরৎ দিয়েছেন বলে যুবলীগ সভাপতি এস,এম, সামসুর রহমান জানিয়েছেন। এ নির্বাচনকে জুয়া খেলার সাথে তুলনা করে তিনি ক্ষোভের সাথে বলেন, বন্যপ্রাণীর ধর্ম থাকলেও টাকার কাছে জনপ্রতিনিধি নামের মানুষের ধর্ম হারিয়েছে। তিনি আরো বলেন, ভোট না দিয়েও নির্বাচনের দিন জনপ্রতিনিধি ও কর্মী সমর্থকদের খাওয়া বাবদ হোটেলে বিল করেছে প্রায় ৩০ হাজার টাকার। অপরদিকে, ১০ ওয়ার্ডে পরাজিত জেলা আ’লীগের সহ সভাপতি ও উপজেলা কমিটির আহবায়ক বর্ষিয়াননেতা গাজী মোহাম্মদ আলী ও ১২নং ওয়ার্ডে পরাজিত উপজেলা আহবায়ক কমিটির সদস্য শিক্ষক সুকৃতি মোহন সরকার ভোট মূল্যায়নের পর অভিযোগ করেছেন অর্থের কাছে নীতি-আদর্শ ভালবাসা উপেক্ষিত হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন