সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা
বিশেষডেস্ক ॥
পাইকগাছায় কপোতাক্ষের ভাঙনে আগড়ঘাটা বাজারে পর এবার হরিঢালী ইউপি’র ৩ গ্রাম জুড়ে তীব্র ভাঙনে বহু ঘরবাড়ি, গাছপালা, ফসলী জমি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থরা ভাঙনরোধকল্পে দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সরেজমিনে দেখেগেছে, একসময়ের ক্ষরশ্রোতা কপোতাক্ষ নদ কালের বিবর্তনে মৃত নদে পরিণত হলে সরকারের ২৬২ কোটি টাকা প্রকল্পের আওতায় কপোতাক্ষ নদ খননের ফলে জোয়ার ভাটার সৃষ্টি হয় ও সাম্প্রতিকালে উজানের পানি প্রবাহের ফলে তীব্র ¯্রােতে আবার নতুন করে ভাঙন দেখা দেয়। ইতোমধ্যে আগড়ঘাটা বাজারের একাধিক প্রতিষ্ঠান এমনকি পাইকগাছা-খুলনার প্রধান সড়ক হুমকির মুখে পড়লে, কপিলমুনি ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয়দের প্রচেষ্ঠায় পার্কো পাইলিং দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে হরিঢালী ইউপি’র দরগাহমহল, হাবিবনগর, রামনাথপুরের ৩ গ্রাম জুড়ে নতুন করে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য শেখ ফারুক হোসেন লাকি জানিয়েছেন-কপোতাক্ষের ধারাবাহিক ভাঙনে এলাকার প্রায় ৩ শ বিঘা জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে অপরপ্রান্তে চর জেগে উঠেছে। এ ভাঙনে শত শত ঘর বাড়ি, ফসলী জমি, মসজিদ নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে, গৃহহীন হয়েছে বহু মানুষ। হাবিবনগরের আজাদ হোসেন ৬০ বছরের বৃদ্ধ জানিয়েছেন তার ৩ বিঘা ফসলি জমি এমনকি উঠান পর্যন্ত নদী গর্ভে বিলীন হতে চলেছে। সে সহ এলাকার বহু ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ ভাঙ্গনরোধকল্পে সরকারের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এদিকে কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়াদ্দার জানিয়েছেন-আগড়ঘাটা বাজারসহ আশপাশ এলাকার ১০০ মিটার পর্যন্ত ভাঙনরোধে স্থানীয়দের সহায়তা নিয়ে পার্কো পাইলিং দিয়ে ভাঙন আপাতত ঠেকানো হয়েছে এবং সাহায্যের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। স্থানীয় পাউবো’র শাখা কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ মজুমদার জানিয়েছেন-প্রকৌশল অধিদপ্তর ও পাউবো’র যৌথ প্রকল্পের মাধ্যমে ভাঙন এলাকায় স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিস্ট মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।
বিশেষডেস্ক ॥
পাইকগাছায় কপোতাক্ষের ভাঙনে আগড়ঘাটা বাজারে পর এবার হরিঢালী ইউপি’র ৩ গ্রাম জুড়ে তীব্র ভাঙনে বহু ঘরবাড়ি, গাছপালা, ফসলী জমি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থরা ভাঙনরোধকল্পে দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সরেজমিনে দেখেগেছে, একসময়ের ক্ষরশ্রোতা কপোতাক্ষ নদ কালের বিবর্তনে মৃত নদে পরিণত হলে সরকারের ২৬২ কোটি টাকা প্রকল্পের আওতায় কপোতাক্ষ নদ খননের ফলে জোয়ার ভাটার সৃষ্টি হয় ও সাম্প্রতিকালে উজানের পানি প্রবাহের ফলে তীব্র ¯্রােতে আবার নতুন করে ভাঙন দেখা দেয়। ইতোমধ্যে আগড়ঘাটা বাজারের একাধিক প্রতিষ্ঠান এমনকি পাইকগাছা-খুলনার প্রধান সড়ক হুমকির মুখে পড়লে, কপিলমুনি ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয়দের প্রচেষ্ঠায় পার্কো পাইলিং দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে হরিঢালী ইউপি’র দরগাহমহল, হাবিবনগর, রামনাথপুরের ৩ গ্রাম জুড়ে নতুন করে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য শেখ ফারুক হোসেন লাকি জানিয়েছেন-কপোতাক্ষের ধারাবাহিক ভাঙনে এলাকার প্রায় ৩ শ বিঘা জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে অপরপ্রান্তে চর জেগে উঠেছে। এ ভাঙনে শত শত ঘর বাড়ি, ফসলী জমি, মসজিদ নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে, গৃহহীন হয়েছে বহু মানুষ। হাবিবনগরের আজাদ হোসেন ৬০ বছরের বৃদ্ধ জানিয়েছেন তার ৩ বিঘা ফসলি জমি এমনকি উঠান পর্যন্ত নদী গর্ভে বিলীন হতে চলেছে। সে সহ এলাকার বহু ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ ভাঙ্গনরোধকল্পে সরকারের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এদিকে কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়াদ্দার জানিয়েছেন-আগড়ঘাটা বাজারসহ আশপাশ এলাকার ১০০ মিটার পর্যন্ত ভাঙনরোধে স্থানীয়দের সহায়তা নিয়ে পার্কো পাইলিং দিয়ে ভাঙন আপাতত ঠেকানো হয়েছে এবং সাহায্যের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। স্থানীয় পাউবো’র শাখা কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ মজুমদার জানিয়েছেন-প্রকৌশল অধিদপ্তর ও পাউবো’র যৌথ প্রকল্পের মাধ্যমে ভাঙন এলাকায় স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিস্ট মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন