একান্ত স্বাক্ষাতকারে লোকসভা সদস্য মমতা ঠাকুর
বিশেষ ডেস্ক ॥
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বাংলাদেশ অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে উল্লেখ করে ভারতের লোকসভা (বনগাঁ) তৃণমূল কংগ্রেস এর সদস্য মমতা ঠাকুর বলেছেন, যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে তাদের কোন ধর্ম কিংবা জাত নেই, এরা সন্ত্রাসী। সোমবার সকালে দেয়া একান্ত স্বাক্ষাতকারে এমন মন্তব্য করেন মমতা ঠাকুর। বাংলাদেশীদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসার ই-টোকেন ফাঁদে বাংলাদেশের ভ্রমন পিপাষু পর্যটকরা। ই-টোকেন ফাঁদ থেকে পর্যটকদের ভিসা প্রক্রিয়া সহজতর করার এক প্রশ্নের জবাবে লোকসভার সদস্য মমতা বলেন, বাংলাদেশে আসার পর এ ধরণের সমস্যার বিষয়টি জানতে পেরেছি। অন্যান্য ক্যাটাগরীর ন্যায় টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ই-টোকেন পদ্ধতি সহজতর করতে বিষয়টি লোকসভায় উত্থাপন করা হবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদিতে আমি বাংলাদেশে এসেছি। এদেশের সনাতনধর্মালম্বী অনেকের সাথে আমার কথা হয়েছে। আমি নিজেই দেখেছি হিন্দু, মুসলিম একই সাথে কত সুন্দরভাবে বসবাস করছে। যা দেখে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মুগ্ধ হয়েছি। মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক খবরাখবর দেখে কিছুটা বিষ্মিত হলেও সরেজমিন এসে দেখলাম বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। সীমান্ত হত্যা প্রসঙ্গে অনুরূপ এক প্রশ্নের জবাবে মমতা বলেন, যে কোন হত্যা দুঃখ জনক। তবে এক্ষেত্রে পারস্পারিক ভাবে দু’দেশের একমত পোষন করে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি আলাদা একটি আইনও করা দরকার বলে তিনি মন্তব্য করেন। সাম্প্রতিক সময়ের পাক-ভারত উত্তেজনা প্রসঙ্গে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে কোন টানাপোড়ন সৃষ্টি হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত সবসময়ই বাংলাদেশকে প্রতিবেশি এবং বন্ধু রাষ্ট্র মনে করে। তিনি বলেন, ধর্মীয় সংস্কৃতি সহ নানা ক্ষেত্রে দুই বাংলার অভূতপূর্ব মিল রয়েছে, বিশেষ করে ভাষার ক্ষেত্রে। যেমন একুশ ফেব্রুয়ারি পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন স্থানে শ্রদ্ধার সাথে পালন করা হয় আন্তজাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস। এজন্য সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে দুই বাংলার কাজ করার জন্য তাগিদ দেন তৃণমূল কংগ্রেসের লোকসভার এ সদস্য। উল্লেখ্য, মমতা ঠাকুর গত রোববার খুলনার পাইকগাছা উপজেলার সোলাদানা ইউনিয়নের খালিয়ারচক এলাকার একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে যোগদিতে বাংলাদেশে আসেন।
বিশেষ ডেস্ক ॥
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বাংলাদেশ অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে উল্লেখ করে ভারতের লোকসভা (বনগাঁ) তৃণমূল কংগ্রেস এর সদস্য মমতা ঠাকুর বলেছেন, যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে তাদের কোন ধর্ম কিংবা জাত নেই, এরা সন্ত্রাসী। সোমবার সকালে দেয়া একান্ত স্বাক্ষাতকারে এমন মন্তব্য করেন মমতা ঠাকুর। বাংলাদেশীদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসার ই-টোকেন ফাঁদে বাংলাদেশের ভ্রমন পিপাষু পর্যটকরা। ই-টোকেন ফাঁদ থেকে পর্যটকদের ভিসা প্রক্রিয়া সহজতর করার এক প্রশ্নের জবাবে লোকসভার সদস্য মমতা বলেন, বাংলাদেশে আসার পর এ ধরণের সমস্যার বিষয়টি জানতে পেরেছি। অন্যান্য ক্যাটাগরীর ন্যায় টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ই-টোকেন পদ্ধতি সহজতর করতে বিষয়টি লোকসভায় উত্থাপন করা হবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদিতে আমি বাংলাদেশে এসেছি। এদেশের সনাতনধর্মালম্বী অনেকের সাথে আমার কথা হয়েছে। আমি নিজেই দেখেছি হিন্দু, মুসলিম একই সাথে কত সুন্দরভাবে বসবাস করছে। যা দেখে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মুগ্ধ হয়েছি। মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক খবরাখবর দেখে কিছুটা বিষ্মিত হলেও সরেজমিন এসে দেখলাম বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। সীমান্ত হত্যা প্রসঙ্গে অনুরূপ এক প্রশ্নের জবাবে মমতা বলেন, যে কোন হত্যা দুঃখ জনক। তবে এক্ষেত্রে পারস্পারিক ভাবে দু’দেশের একমত পোষন করে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি আলাদা একটি আইনও করা দরকার বলে তিনি মন্তব্য করেন। সাম্প্রতিক সময়ের পাক-ভারত উত্তেজনা প্রসঙ্গে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে কোন টানাপোড়ন সৃষ্টি হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত সবসময়ই বাংলাদেশকে প্রতিবেশি এবং বন্ধু রাষ্ট্র মনে করে। তিনি বলেন, ধর্মীয় সংস্কৃতি সহ নানা ক্ষেত্রে দুই বাংলার অভূতপূর্ব মিল রয়েছে, বিশেষ করে ভাষার ক্ষেত্রে। যেমন একুশ ফেব্রুয়ারি পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন স্থানে শ্রদ্ধার সাথে পালন করা হয় আন্তজাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস। এজন্য সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে দুই বাংলার কাজ করার জন্য তাগিদ দেন তৃণমূল কংগ্রেসের লোকসভার এ সদস্য। উল্লেখ্য, মমতা ঠাকুর গত রোববার খুলনার পাইকগাছা উপজেলার সোলাদানা ইউনিয়নের খালিয়ারচক এলাকার একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে যোগদিতে বাংলাদেশে আসেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন