পাইকগাছা প্রতিনিধি ॥
পাইকগাছায় প্রতিবেশী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর বসতবাড়ী নির্মাণাধীন কাজে বাঁধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আদালতের রায়, ডিক্রি ও স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা থাকা স্বত্ত্বেও প্রতিপক্ষের বাঁধার কারণে নির্মাণাধীন ভবনের কাজ শেষ করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন শারীরিক প্রতিবন্ধী আরমান গাজী। জানাগেছে, উপজেলার কমলাপুর গ্রামের মৃত আরশাদ গাজীর পুত্র আরমান গাজী জন্ম থেকে শারীরিক প্রতিবন্ধী। সে শৈববে পিতা-মাতা হারিয়ে এতিম অবস্থায় ৩৫ বছর প্রতিবন্ধী জীবন-যাপন করছেন। পৈত্রিক সূত্রে কমলাপুর মৌজার এস,এ ২২৫ খতিয়ান, সাবেক ৩২১, বর্তমান ডি.পি ২২১ নং দাগে ৭ শতক জমি বর্তমান জরিপে প্রতিবন্ধী আরমানদের দুই ভাইয়ের নামে প্রাপ্য হয়। উক্ত সম্পত্তির আংশিক জমি নিয়ে প্রতিবেশী আতিয়ার রহমান গংদের সাথে বিরোধ চলে আসছে। যা নিয়ে মুনসেফ আদালতে দেঃ ২০৪/৬৫ মামলা হলে ৭ শতকের উপর রায়, (ডিক্রি) ৫ শতকের উপর স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ও ২ শতক বেদখল দেখানো হয়। এদিকে ভোগ দখলে থাকা জমির উপর আরমান ও তার ছোট ভাই আনোয়ার হোসেন পাকা ঘর নির্মাণ করতে গেলে প্রতিপক্ষদের দ্বারা বাঁধাগ্রস্থ হয়। এ কারণে দীর্ঘ ৭ বছরেও ভবনের কাজ শেষ করতে পারেনি বলে অভিযোগ করেন প্রতিবন্ধী আরমান ও এলাকাবাসী। স্থানীয় নজরুল ইসলাম বলেন, প্রতিবন্ধী আরমান গাজীর থাকা, খাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। এ কারণে সে পার্শ্ববর্তী ফারুক গাজীর বাড়ীতে মাসে ১২শ টাকা দিয়ে খাওয়া-দাওয়া ও জীবন-যাপন করে। এ ব্যাপারে আতিয়ার রহমান গাজী জানান, আমি একজন সরকারি চাকুরীজীবি। অন্যের সম্পত্তিতে আমার কোন লোভ নেই। প্রতিবন্ধী আরমান নিজ জমিতে ঘর করছে আমি কেন বাঁধা দেবো। তার জমি কম থাকলে সরকারি সার্ভেয়ার দ্বারা আইলসীমানা নির্ধারণ করে নিলে আমি তাদের সহযোগিতা করব বলে তিনি জানান।
পাইকগাছায় প্রতিবেশী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর বসতবাড়ী নির্মাণাধীন কাজে বাঁধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আদালতের রায়, ডিক্রি ও স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা থাকা স্বত্ত্বেও প্রতিপক্ষের বাঁধার কারণে নির্মাণাধীন ভবনের কাজ শেষ করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন শারীরিক প্রতিবন্ধী আরমান গাজী। জানাগেছে, উপজেলার কমলাপুর গ্রামের মৃত আরশাদ গাজীর পুত্র আরমান গাজী জন্ম থেকে শারীরিক প্রতিবন্ধী। সে শৈববে পিতা-মাতা হারিয়ে এতিম অবস্থায় ৩৫ বছর প্রতিবন্ধী জীবন-যাপন করছেন। পৈত্রিক সূত্রে কমলাপুর মৌজার এস,এ ২২৫ খতিয়ান, সাবেক ৩২১, বর্তমান ডি.পি ২২১ নং দাগে ৭ শতক জমি বর্তমান জরিপে প্রতিবন্ধী আরমানদের দুই ভাইয়ের নামে প্রাপ্য হয়। উক্ত সম্পত্তির আংশিক জমি নিয়ে প্রতিবেশী আতিয়ার রহমান গংদের সাথে বিরোধ চলে আসছে। যা নিয়ে মুনসেফ আদালতে দেঃ ২০৪/৬৫ মামলা হলে ৭ শতকের উপর রায়, (ডিক্রি) ৫ শতকের উপর স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ও ২ শতক বেদখল দেখানো হয়। এদিকে ভোগ দখলে থাকা জমির উপর আরমান ও তার ছোট ভাই আনোয়ার হোসেন পাকা ঘর নির্মাণ করতে গেলে প্রতিপক্ষদের দ্বারা বাঁধাগ্রস্থ হয়। এ কারণে দীর্ঘ ৭ বছরেও ভবনের কাজ শেষ করতে পারেনি বলে অভিযোগ করেন প্রতিবন্ধী আরমান ও এলাকাবাসী। স্থানীয় নজরুল ইসলাম বলেন, প্রতিবন্ধী আরমান গাজীর থাকা, খাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। এ কারণে সে পার্শ্ববর্তী ফারুক গাজীর বাড়ীতে মাসে ১২শ টাকা দিয়ে খাওয়া-দাওয়া ও জীবন-যাপন করে। এ ব্যাপারে আতিয়ার রহমান গাজী জানান, আমি একজন সরকারি চাকুরীজীবি। অন্যের সম্পত্তিতে আমার কোন লোভ নেই। প্রতিবন্ধী আরমান নিজ জমিতে ঘর করছে আমি কেন বাঁধা দেবো। তার জমি কম থাকলে সরকারি সার্ভেয়ার দ্বারা আইলসীমানা নির্ধারণ করে নিলে আমি তাদের সহযোগিতা করব বলে তিনি জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন