বিজ্ঞানী পিসি রায় মানবতার জন্য অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন
পাইকগাছা প্রতিনিধি ॥
বিশ্ব বরেণ্য বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র স্যার পিসি রায়ের জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন, বিজ্ঞানী পিসি রায় আমাদের গর্ব। একাধারে তিনি শিক্ষাবিদ, শিল্পপতি, রসায়নবিদ, সমাজসেবক, সমবায় আন্দোলনের পুরোধা ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। রসায়ন শাস্ত্রের উপর তার গবেষণা সারা বিশ্বে প্রসংশিত হয়েছে। চিরকুমার এ বিজ্ঞানী তার অর্জিত সকল সম্পত্তি জনকল্যাণে দান করে মানবতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি বাঙালি জাতির অহংকার ও গর্ব। বক্তারা বরেণ্য এ বিজ্ঞানীর জীবন দর্শন ও কর্মময় জীবন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মাঝে তুলে ধরা সহ বিজ্ঞানীর স্মৃতি বিজড়িত বসতবাড়ী সহ সকল প্রতিষ্ঠান দৃষ্টি নন্দন ও সংরক্ষণ করার আহ্বান জানান। বুধবার সকালে খুলনা-পাইকগাছার রাড়–লীস্থ বিজ্ঞানীর বসতবাড়ীতে জেলা প্রশাসন আয়োজিত স্যার পিসি রায়ের ১৫৬ তম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিন উল আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এলাকাবাসী বিজ্ঞানীর বসতবাড়ীকে পর্যটন কেন্দ্র, তার নামে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও বোয়ালিয়া ব্রীজ নামকরণ, প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ ও পাঠ্যপুস্তকে বিজ্ঞানীর জীবনী সম্পর্কিত অধ্যায় চালুকরার জন্য
পাইকগাছা প্রতিনিধি ॥
বিশ্ব বরেণ্য বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র স্যার পিসি রায়ের জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন, বিজ্ঞানী পিসি রায় আমাদের গর্ব। একাধারে তিনি শিক্ষাবিদ, শিল্পপতি, রসায়নবিদ, সমাজসেবক, সমবায় আন্দোলনের পুরোধা ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। রসায়ন শাস্ত্রের উপর তার গবেষণা সারা বিশ্বে প্রসংশিত হয়েছে। চিরকুমার এ বিজ্ঞানী তার অর্জিত সকল সম্পত্তি জনকল্যাণে দান করে মানবতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি বাঙালি জাতির অহংকার ও গর্ব। বক্তারা বরেণ্য এ বিজ্ঞানীর জীবন দর্শন ও কর্মময় জীবন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মাঝে তুলে ধরা সহ বিজ্ঞানীর স্মৃতি বিজড়িত বসতবাড়ী সহ সকল প্রতিষ্ঠান দৃষ্টি নন্দন ও সংরক্ষণ করার আহ্বান জানান। বুধবার সকালে খুলনা-পাইকগাছার রাড়–লীস্থ বিজ্ঞানীর বসতবাড়ীতে জেলা প্রশাসন আয়োজিত স্যার পিসি রায়ের ১৫৬ তম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। খুলনা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিন উল আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এলাকাবাসী বিজ্ঞানীর বসতবাড়ীকে পর্যটন কেন্দ্র, তার নামে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও বোয়ালিয়া ব্রীজ নামকরণ, প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ ও পাঠ্যপুস্তকে বিজ্ঞানীর জীবনী সম্পর্কিত অধ্যায় চালুকরার জন্য
দাবী জানান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, খুলনা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশিদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডঃ স ম বাবর আলী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজীব খান, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ ইব্রাহিম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফকরুল হাসান, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জামাল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ শেখ মোহাম্মদ শহিদ উল্লাহ, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহানারা খাতুন, জেলা পরিষদ সদস্য নাহার আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শেখ শাহাদাৎ হোসেন বাচ্চু, উপজেলা স্বাস্থ্য ও প প কর্মকর্তা ডাঃ প্রভাত কুমার দাশ, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ গোলদার, কওছার আলী জোয়াদ্দার, সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ রবিউল ইসলাম, গোপাল চন্দ্র ঘোষ, উপাধ্যক্ষ সরদার মোহাম্মদ আলী। অনুষ্ঠানে বিজ্ঞানীর জীবন সম্পর্কিত তথ্যচিত্র প্রদর্শন করেন সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম, মানপত্র পাঠ করেন মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সবুর। প্রভাষক ময়নুল ইসলাম ও সহকারী শিক্ষা অফিসার শোভা রায়ের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা পবিত্র কুমার দাস, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম, মানবাধিকারকর্মী শেখ আমজাদ হোসেন, শংকর দেবনাথ, উত্তম কুমার দাশ, শাহিনা বাবর, এড. শফিকুল ইসলাম কচি, জিএমএম আজাহারুল ইসলাম, আহাদ আলী গোলদার, আরশাদ আলী বিশ্বাস, ইমান আলী ও আমিরুল ইসলাম। এরআগে অতিথিবৃন্দ বিজ্ঞানীর প্রতিকৃতিত্বে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন। সবশেষে শিক্ষার্থীদের মধ্যে রচনা ও কুইজ প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। বিজ্ঞানীর জন্মবার্ষিকীর উপলক্ষে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার প্রেম কুমারের পক্ষ থেকে তার সমর্থকরা র্যালী বের করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন