বিশেষ প্রতিনিধি
নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জেলা পরিষদ নির্বাচনের ঘোষনায় পাইকগাছায় নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। জনপ্রতিনিধিরা ভোটার হলেও চা’এর স্টল থেকে শুরু করে সর্বত্রই চলছে শোরগোল। প্রার্থীরা ছুটছে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। দিচ্ছে আগাম প্রতিশ্র“তি।
সারা দেশের ন্যায় আগামী ডিসেম্বরে জেলা পরিষদ নির্বাচনে পিছিয়ে নেই খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলা। ১০টি ইউনিয়ন, ১টি পৌরসভা এবং কয়রা ও ডুমুরিয়া থেকে (২+২) ৪ টি ইউনিয়ন নিয়ে সংরক্ষিত ৪ ও পুরুষ ১০, ১১ ও ১২ নং ওয়ার্ড তৈরী হয়েছে। পাইকগাছা উপজেলার হরিঢালী, কপিলমুনি, গদাইপুর, রাড়–লী ও পাইকগাছা পৌরসভাকে নিয়ে গঠিত হয়েছে ১১ নং ওয়ার্ড। এ ওয়ার্ডে ৫টি ইউনিটে ৬৫টি ভোটার রয়েছে। ১১ নং ওয়ার্ডে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে পৌর আ’লীগের আহবায়ক, সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র শেখ কামরুল হাসান টিপু, খুলনা জেলা যুবলীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সাবেক পৌর প্যানেল মেয়র শেখ আনিছুর রহমান মুক্ত, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এস,এম, সামছুর রহমান ও উপজেলা পুলিশিং কমিটির সম্পাদক মোঃ দাউদ শরীফ। পাইকগাছার লতা, দেলুটি, সোলাদানা, ডুমুরিয়ার মাগুরাখালী ও সোহরাবপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয়েছে ১২ নং ওয়ার্ড। এখানে উপজেলা আ’লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ, বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য আবুল বাশার বাবুল সরদার, প্রধান শিক্ষক কুমুদ রঞ্জন ঢালী, আহবায়ক কমিটির সদস্য পঞ্চানন সানা এবং ডুমুরিয়া উপজেলা আ’লীগের সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মাসুদ। পাইকগাছার চাঁদখালী, লস্কর, গড়ইখালী এবং কয়রা উপজেলার আমাদী ও বাগালী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয়েছে ১০ নং ওয়ার্ড। এ ওয়ার্ডে খুলনা জেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলা আ’লীগের আহবায়ক গাজী মোহাম্মদ আলী এবং জেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও আমাদী ইউপি চেয়ারম্যান পুত্র মোঃ হাবিবুল্লাহ বাহার-এর নাম শোনা যাচ্ছে। অত্র উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন নিয়ে সংরক্ষিত ৪ নং ওয়ার্ডে গঠিত। সাবেক উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাবেয়া হোসেন ও আ’লীগনেত্রী হোসনেয়ারা খাতুনের নাম শোনা যাচ্ছে। এ পর্যন্ত আ’লীগ ছাড়া অন্য কোন রাজনৈতিক দলের ব্যানারে নির্বাচনে প্রার্থীর কথা শোনা যায়নি। তবে মনোনয়নপত্র দাখিল পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে জেলা পরিষদ নির্বাচনে কারা যাচ্ছেন পাইকগাছার ভবিষ্যৎ কান্ডারী হিসাবে।
নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জেলা পরিষদ নির্বাচনের ঘোষনায় পাইকগাছায় নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। জনপ্রতিনিধিরা ভোটার হলেও চা’এর স্টল থেকে শুরু করে সর্বত্রই চলছে শোরগোল। প্রার্থীরা ছুটছে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। দিচ্ছে আগাম প্রতিশ্র“তি।
সারা দেশের ন্যায় আগামী ডিসেম্বরে জেলা পরিষদ নির্বাচনে পিছিয়ে নেই খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলা। ১০টি ইউনিয়ন, ১টি পৌরসভা এবং কয়রা ও ডুমুরিয়া থেকে (২+২) ৪ টি ইউনিয়ন নিয়ে সংরক্ষিত ৪ ও পুরুষ ১০, ১১ ও ১২ নং ওয়ার্ড তৈরী হয়েছে। পাইকগাছা উপজেলার হরিঢালী, কপিলমুনি, গদাইপুর, রাড়–লী ও পাইকগাছা পৌরসভাকে নিয়ে গঠিত হয়েছে ১১ নং ওয়ার্ড। এ ওয়ার্ডে ৫টি ইউনিটে ৬৫টি ভোটার রয়েছে। ১১ নং ওয়ার্ডে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে পৌর আ’লীগের আহবায়ক, সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র শেখ কামরুল হাসান টিপু, খুলনা জেলা যুবলীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সাবেক পৌর প্যানেল মেয়র শেখ আনিছুর রহমান মুক্ত, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এস,এম, সামছুর রহমান ও উপজেলা পুলিশিং কমিটির সম্পাদক মোঃ দাউদ শরীফ। পাইকগাছার লতা, দেলুটি, সোলাদানা, ডুমুরিয়ার মাগুরাখালী ও সোহরাবপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয়েছে ১২ নং ওয়ার্ড। এখানে উপজেলা আ’লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ, বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য আবুল বাশার বাবুল সরদার, প্রধান শিক্ষক কুমুদ রঞ্জন ঢালী, আহবায়ক কমিটির সদস্য পঞ্চানন সানা এবং ডুমুরিয়া উপজেলা আ’লীগের সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মাসুদ। পাইকগাছার চাঁদখালী, লস্কর, গড়ইখালী এবং কয়রা উপজেলার আমাদী ও বাগালী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয়েছে ১০ নং ওয়ার্ড। এ ওয়ার্ডে খুলনা জেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলা আ’লীগের আহবায়ক গাজী মোহাম্মদ আলী এবং জেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও আমাদী ইউপি চেয়ারম্যান পুত্র মোঃ হাবিবুল্লাহ বাহার-এর নাম শোনা যাচ্ছে। অত্র উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন নিয়ে সংরক্ষিত ৪ নং ওয়ার্ডে গঠিত। সাবেক উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাবেয়া হোসেন ও আ’লীগনেত্রী হোসনেয়ারা খাতুনের নাম শোনা যাচ্ছে। এ পর্যন্ত আ’লীগ ছাড়া অন্য কোন রাজনৈতিক দলের ব্যানারে নির্বাচনে প্রার্থীর কথা শোনা যায়নি। তবে মনোনয়নপত্র দাখিল পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে জেলা পরিষদ নির্বাচনে কারা যাচ্ছেন পাইকগাছার ভবিষ্যৎ কান্ডারী হিসাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন