বিশেষ প্রতিনিধি ॥
নারী ঘটিত বিষয়কে কেন্দ্র করে সুমন শীল (২৭) নামে পাইকগাছার এক বিসিএস (কৃষি) কর্মকর্তাকে ঢাকায় হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ মৃত দেহ উদ্ধার ও এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে গীতা রাণী ও নবদ্বীপ নামে এক দম্পত্তিকে আটক করেছে।
থানা পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, পাইকগাছা উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের ভগিরথ চন্দ্র শীলের ছেলে সুমন শীল খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করে চাকরী পাওয়ার আশায় সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার গোনডাঙ্গা গ্রামের নবদ্বীপ রায় (৪৫) ও গীতা রাণী (৩৮) এর ঢাকা মহাখালীস্থ বাসায় ২/৩ মাস ধরে অবস্থান নেয়। সেখানে যাতায়াত সূত্রে গীতা রাণীর সাথে সুমনের প্রেমজ সম্পর্কের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে তাদের দুজনের মধ্যে বিয়েও হয় বলে জানা যায়। গত ৫/৬ মাস পূর্বে বিসিএস (কৃষি) কর্মকর্তা হিসেবে সুমন কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় যোগদান করলে গীতা ও সুমনের সম্পর্কের বিষয়টি জানাজানি হয় এবং এ নিয়ে গীতা দম্পত্তির মধ্যে কলহের সৃষ্টি হয়। এদিকে বিষয়টি নিরসন করার লক্ষে গীতা সুমনের কক্সবাজারের ঠিকানায় উপস্থিত হয়ে সেখানে ২/৩ দিন থাকার পর বিয়ষটি মীমাংসা করার জন্য তাকে ঢাকাস্থ বাসায় ডেকে নিয়ে আসে। বাসায় আনার পর সোমবার বিকাল ৪টার দিকে তাকে হত্যার পর গুলশান-১ এর কিউর মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করলে গীতা দম্পত্তি সড়ক দুর্ঘটনায় সুমনের মৃত্যু হয়েছে বলে তার পরিবারকে জানায়। এ ঘটনায় নিহত সুমনের ভাই নারায়ণ চন্দ্র শীল- গীতা, নবদ্বীপ, লক্ষ্মী রাণী সেন ও নির্মল সেন নামে ৪ জনকে আসামী করে পাইকগাছা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এ ব্যাপারে ওসি মারুফ আহম্মদ জানান, এ ধরণের একটি খবর সুমনের পরিবার সোমবার রাত ১০টার দিকে থানা পুলিশকে অবহিত করে। পরে মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে অভিযান চালিয়ে চুকনগর এলাকায় একটি এ্যাম্বুলেন্স থেকে সুমনের মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। একই সাথে ঘটনাস্থল থেকে গীতা রাণী ও নবদ্বীপ দম্পত্তিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। তবে ঘটনাস্থল ঢাকায় হওয়ায় নিহতের পরিবারকে ঢাকার বনানী থানায় মামলা করার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে বলে পুলিশের এ কর্মকর্তা জানান।
নারী ঘটিত বিষয়কে কেন্দ্র করে সুমন শীল (২৭) নামে পাইকগাছার এক বিসিএস (কৃষি) কর্মকর্তাকে ঢাকায় হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ মৃত দেহ উদ্ধার ও এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে গীতা রাণী ও নবদ্বীপ নামে এক দম্পত্তিকে আটক করেছে।
থানা পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, পাইকগাছা উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের ভগিরথ চন্দ্র শীলের ছেলে সুমন শীল খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করে চাকরী পাওয়ার আশায় সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার গোনডাঙ্গা গ্রামের নবদ্বীপ রায় (৪৫) ও গীতা রাণী (৩৮) এর ঢাকা মহাখালীস্থ বাসায় ২/৩ মাস ধরে অবস্থান নেয়। সেখানে যাতায়াত সূত্রে গীতা রাণীর সাথে সুমনের প্রেমজ সম্পর্কের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে তাদের দুজনের মধ্যে বিয়েও হয় বলে জানা যায়। গত ৫/৬ মাস পূর্বে বিসিএস (কৃষি) কর্মকর্তা হিসেবে সুমন কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় যোগদান করলে গীতা ও সুমনের সম্পর্কের বিষয়টি জানাজানি হয় এবং এ নিয়ে গীতা দম্পত্তির মধ্যে কলহের সৃষ্টি হয়। এদিকে বিষয়টি নিরসন করার লক্ষে গীতা সুমনের কক্সবাজারের ঠিকানায় উপস্থিত হয়ে সেখানে ২/৩ দিন থাকার পর বিয়ষটি মীমাংসা করার জন্য তাকে ঢাকাস্থ বাসায় ডেকে নিয়ে আসে। বাসায় আনার পর সোমবার বিকাল ৪টার দিকে তাকে হত্যার পর গুলশান-১ এর কিউর মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করলে গীতা দম্পত্তি সড়ক দুর্ঘটনায় সুমনের মৃত্যু হয়েছে বলে তার পরিবারকে জানায়। এ ঘটনায় নিহত সুমনের ভাই নারায়ণ চন্দ্র শীল- গীতা, নবদ্বীপ, লক্ষ্মী রাণী সেন ও নির্মল সেন নামে ৪ জনকে আসামী করে পাইকগাছা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এ ব্যাপারে ওসি মারুফ আহম্মদ জানান, এ ধরণের একটি খবর সুমনের পরিবার সোমবার রাত ১০টার দিকে থানা পুলিশকে অবহিত করে। পরে মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে অভিযান চালিয়ে চুকনগর এলাকায় একটি এ্যাম্বুলেন্স থেকে সুমনের মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। একই সাথে ঘটনাস্থল থেকে গীতা রাণী ও নবদ্বীপ দম্পত্তিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। তবে ঘটনাস্থল ঢাকায় হওয়ায় নিহতের পরিবারকে ঢাকার বনানী থানায় মামলা করার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে বলে পুলিশের এ কর্মকর্তা জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন