বিশেষ প্রতিনিধি॥
উপজেলার পারিশামারী সার্বজনীন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সংঘর্ষের ঘটনায় একপক্ষ তাদের চিংড়ী ঘেরে অপদ্রব্য প্রয়োগে মাছ মরার ঘটনা উল্লেখ করে গ্রামবাসীদের তৃতীয় পক্ষ সাজিয়ে দোষারাপ করায় এ নিয়ে এলাকার মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে তারা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
সুত্র জানিয়েছে-সম্প্রতি অতি বর্ষার পর নির্মল ঢালীর ছেলে সঞ্জয় তাদের চিংড়ী ঘেরে রাসায়নিক চুন, সার, পাউডার প্রয়োগের ফলে বিরূপ প্রভাব পড়ে মাছ অসুস্থ হয়ে ভাসতে পারে, কিন্তু এ ঘটনা বিষপ্রয়োগে চিংড়ী বিনষ্টের অভিযোগ নিজেদের দোষ অন্যের ঘাঁড়ে চাপানোর চেষ্ঠা মাত্র। এ বিষয়ে স্থানীয় শৈলেন বৈরাগী বলেন-ওই চিংড়ী ঘেরে পর্যাপ্ত পরিমাণ বাগদা ধরা পড়ছে বলে জানিয়েছেন মন্দিরের মারপিটের পর স্থানীয়দের তৃতীয়পক্ষ বানিয়ে নিজেদের দোষ অন্যের ঘাঁড়ে চাপানোর চেষ্ঠা অসৎ উদ্দেশ্যে মাত্র। সুব্রত ঢালীসহ অনেকেই বলেন-গ্রামবাসীদের তৃতীয় পক্ষ বানিয়ে অহেতুক হয়রাণী করে নিজেদের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানোর পায়তারা চলছে এবং নির্মল ঢালীদের ঘেরে চলতি সময়ে পর্যাপ্ত মাছ ধরা পড়েছে বলে তিনি দাবী করেন। এদিকে ওই মন্দির কমিটির সভাপতি আহত সুজন রায় ৯ সেপ্টেম্বর খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ীতে ফিরেছেন। উল্লেখ্য গত শুক্রবার রাতে উত্তর পাড়া মন্দিরে আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিসভাকালে নেতৃত্ব, কতৃত্ব নিয়ে সংঘর্ষে নির্মল ঢালী গংদের দ্বারা সূজন রায় মারাত্মক জখম হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। সর্বশেষ জানাগেছে-ওই মন্দিরে দূর্গাপূজার সকল প্রস্তুতি চলছে।
উপজেলার পারিশামারী সার্বজনীন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সংঘর্ষের ঘটনায় একপক্ষ তাদের চিংড়ী ঘেরে অপদ্রব্য প্রয়োগে মাছ মরার ঘটনা উল্লেখ করে গ্রামবাসীদের তৃতীয় পক্ষ সাজিয়ে দোষারাপ করায় এ নিয়ে এলাকার মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে তারা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
সুত্র জানিয়েছে-সম্প্রতি অতি বর্ষার পর নির্মল ঢালীর ছেলে সঞ্জয় তাদের চিংড়ী ঘেরে রাসায়নিক চুন, সার, পাউডার প্রয়োগের ফলে বিরূপ প্রভাব পড়ে মাছ অসুস্থ হয়ে ভাসতে পারে, কিন্তু এ ঘটনা বিষপ্রয়োগে চিংড়ী বিনষ্টের অভিযোগ নিজেদের দোষ অন্যের ঘাঁড়ে চাপানোর চেষ্ঠা মাত্র। এ বিষয়ে স্থানীয় শৈলেন বৈরাগী বলেন-ওই চিংড়ী ঘেরে পর্যাপ্ত পরিমাণ বাগদা ধরা পড়ছে বলে জানিয়েছেন মন্দিরের মারপিটের পর স্থানীয়দের তৃতীয়পক্ষ বানিয়ে নিজেদের দোষ অন্যের ঘাঁড়ে চাপানোর চেষ্ঠা অসৎ উদ্দেশ্যে মাত্র। সুব্রত ঢালীসহ অনেকেই বলেন-গ্রামবাসীদের তৃতীয় পক্ষ বানিয়ে অহেতুক হয়রাণী করে নিজেদের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানোর পায়তারা চলছে এবং নির্মল ঢালীদের ঘেরে চলতি সময়ে পর্যাপ্ত মাছ ধরা পড়েছে বলে তিনি দাবী করেন। এদিকে ওই মন্দির কমিটির সভাপতি আহত সুজন রায় ৯ সেপ্টেম্বর খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ীতে ফিরেছেন। উল্লেখ্য গত শুক্রবার রাতে উত্তর পাড়া মন্দিরে আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিসভাকালে নেতৃত্ব, কতৃত্ব নিয়ে সংঘর্ষে নির্মল ঢালী গংদের দ্বারা সূজন রায় মারাত্মক জখম হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। সর্বশেষ জানাগেছে-ওই মন্দিরে দূর্গাপূজার সকল প্রস্তুতি চলছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন