বিশেষপ্রতিনিধি ॥
জেলার পাইকগাছা-বটিয়াঘাটা উপজেলার সীমান্তবর্তী ফুলবাড়ী-বারআড়িয়া খেয়া পারাপারে দূর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। বটিয়াঘাটা প্রশাসন বারআড়িয়ার পূর্বের ব্যবহৃত ঘাটটি বন্ধ করে দেয়ায় হাটু কাদা ভেঙ্গে পার হতে হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। পারাপাররত যাত্রীদের দূর্ভোগের কথা বিবেচনায় নিয়ে পাইকগাছা উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশে দেলুটি ইউনিয়ন পরিষদ বিকল্প অস্থায়ী ঘাট নির্মাণ কাজ শুরু করলেও নির্বিগ্নে পারাপারের জন্য টেকসই স্থায়ী ঘাট নির্মাণের জন্য জেলা প্রশাসক সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী। দেলুটি ইউপি চেয়ারম্যান রিপন কুমার মন্ডল জানান, দু’উপজেলার সীমান্তবর্তী ভদ্রা নদী পারাপারের জন্য ফুলবাড়ী-বারআড়িয়া একটি খেয়া ঘাট রয়েছে। ফুলবাড়ীতে এলাকার একমাত্র ধানের হাট ও বারআড়িয়ায় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনাবেচার জন্য দু’উপজেলার লোকজন বিট্রিশ আমল থেকে খেয়া ঘাটটি ব্যবহার করে আসছে। গত ৫-৬ বছর পূর্বে রায়পুর এলাকায় আরেকটি ঘাট করা হয়। যৌথ ভাবে খেয়া ঘাটটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। সম্প্রতি গত ২ সেপ্টেম্বর পারাপারের সময় ইজারাদার হাসেম মলঙ্গীর অতিরিক্ত যাত্রীবাহী ট্রলার ডুবিতে এক ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। এ ঘটনায় পাইকগাছা থানায় দায়েরকৃত মামলায় ইজারাদার হাসেম মলঙ্গীর ছেলে ইমরান মলঙ্গী জেল হাজতে রয়েছে। চলতি বছর বটিয়াঘাটার প্রশাসন অনেকটাই একপেশী সিদ্ধান্তে ফুলবাড়ী যাত্রীদের ওঠা নামার একমাত্র বারআড়িয়া ঘাটটি বন্ধ করে দিলে বিপাকে পড়েন পারাপাররত যাত্রীরা। প্রতিদিন হাটু কাদা ভেঙ্গে ওঠা নামা করতে গিয়ে চরম দূর্ভোগে পড়ছেন শত শত যাত্রীরা। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ নাজমুল হক জানান, গত শুক্রবার থেকে বারআড়িয়া ঘাটটি আপাতত ব্যবহার করা হচ্ছে না ওই ঘাটের পাশে দেলুটি ইউপি চেয়ারম্যান রিপন কুমার মন্ডলের তত্বাবধায়নে ইটের বস্তা, বাশ ও বালু দিয়ে বিকল্প একটি অস্থায়ী ঘাটের কাজ শুরু করা হয়েছে। ভবিষ্যৎতে ঘাটটি টেকসই ও স্থায়ী ঘাট করার পরিকল্পনা উপজেলা প্রশাসনের রয়েছে বলে তিনি জানান।
জেলার পাইকগাছা-বটিয়াঘাটা উপজেলার সীমান্তবর্তী ফুলবাড়ী-বারআড়িয়া খেয়া পারাপারে দূর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। বটিয়াঘাটা প্রশাসন বারআড়িয়ার পূর্বের ব্যবহৃত ঘাটটি বন্ধ করে দেয়ায় হাটু কাদা ভেঙ্গে পার হতে হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের। পারাপাররত যাত্রীদের দূর্ভোগের কথা বিবেচনায় নিয়ে পাইকগাছা উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশে দেলুটি ইউনিয়ন পরিষদ বিকল্প অস্থায়ী ঘাট নির্মাণ কাজ শুরু করলেও নির্বিগ্নে পারাপারের জন্য টেকসই স্থায়ী ঘাট নির্মাণের জন্য জেলা প্রশাসক সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী। দেলুটি ইউপি চেয়ারম্যান রিপন কুমার মন্ডল জানান, দু’উপজেলার সীমান্তবর্তী ভদ্রা নদী পারাপারের জন্য ফুলবাড়ী-বারআড়িয়া একটি খেয়া ঘাট রয়েছে। ফুলবাড়ীতে এলাকার একমাত্র ধানের হাট ও বারআড়িয়ায় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনাবেচার জন্য দু’উপজেলার লোকজন বিট্রিশ আমল থেকে খেয়া ঘাটটি ব্যবহার করে আসছে। গত ৫-৬ বছর পূর্বে রায়পুর এলাকায় আরেকটি ঘাট করা হয়। যৌথ ভাবে খেয়া ঘাটটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। সম্প্রতি গত ২ সেপ্টেম্বর পারাপারের সময় ইজারাদার হাসেম মলঙ্গীর অতিরিক্ত যাত্রীবাহী ট্রলার ডুবিতে এক ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। এ ঘটনায় পাইকগাছা থানায় দায়েরকৃত মামলায় ইজারাদার হাসেম মলঙ্গীর ছেলে ইমরান মলঙ্গী জেল হাজতে রয়েছে। চলতি বছর বটিয়াঘাটার প্রশাসন অনেকটাই একপেশী সিদ্ধান্তে ফুলবাড়ী যাত্রীদের ওঠা নামার একমাত্র বারআড়িয়া ঘাটটি বন্ধ করে দিলে বিপাকে পড়েন পারাপাররত যাত্রীরা। প্রতিদিন হাটু কাদা ভেঙ্গে ওঠা নামা করতে গিয়ে চরম দূর্ভোগে পড়ছেন শত শত যাত্রীরা। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ নাজমুল হক জানান, গত শুক্রবার থেকে বারআড়িয়া ঘাটটি আপাতত ব্যবহার করা হচ্ছে না ওই ঘাটের পাশে দেলুটি ইউপি চেয়ারম্যান রিপন কুমার মন্ডলের তত্বাবধায়নে ইটের বস্তা, বাশ ও বালু দিয়ে বিকল্প একটি অস্থায়ী ঘাটের কাজ শুরু করা হয়েছে। ভবিষ্যৎতে ঘাটটি টেকসই ও স্থায়ী ঘাট করার পরিকল্পনা উপজেলা প্রশাসনের রয়েছে বলে তিনি জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন