বিশেষপ্রতিনিধি॥
পাইকগাছা-কয়রা দু’উপজেলার সীমান্তে চান্নিরচক এলসি কলেজিয়েট স্কুলে নি¤œমান অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে একজনকে নিয়োগের ঘটনায় পাল্টা-পাল্টি অভিযোাগ উঠেছে। অর্থ গ্রহন ও তঞ্চকিপূর্ণ একাডেমিক সনদ ব্যবহারে নিয়োগ বঞ্চিত ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্য সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ আনার পর ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষ এ ঘটনা অস্বীকার করে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নিয়োগ পরীক্ষার কথা জানিয়ে বলেছেন-বঞ্চিতরা নিয়োগ প্রতিযোগীতায় টিকে থাকতে না পেরে পরীস্থিতি অশান্ত করার জন্য এ ধরনের তৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে। নিয়োগকে কেন্দ্র করে ম্যানেজিং কমিটির মধ্যে মত পার্থক্য দেখা দেয়ায় এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নৈতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে একাধিক সুত্র জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সুত্র জানিয়েছে, পূর্ব ঘোষনা অনুযায়ী গত ৪ঠা সেপ্টেম্বর চান্নিরচক এলসি কলেজিয়েট স্কুলে অফিস সহাকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে ২২ আবেদনকারীর মধ্যে ১৬ নিয়োাগ প্রত্যাশী প্রার্থীর মধ্যে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় চান্নিরচকের দিপংকর সানা সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে ১ম স্থানে উত্তীর্ণ হয়। এদিকে নিয়োগ পরীক্ষা অস্বচ্ছ, উৎকোচ গ্রহণ বিজয়ী প্রার্থীর তঞ্চকীপূর্ণ সনদ ব্যবহারের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট ম্যানেজিং কমিটির সদস্য বগুলার চক গ্রামের দিবাকর মন্ডল ৫ সেপ্টেম্বর সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন প্রতিষ্ঠানের গর্ভনিং বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষ্যের বিরুদ্ধে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ চান্নিরচক গ্রামের দিপংকর সানা বলেন-বৈধ সনদ নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১ম স্থানে উত্তীর্ণ হই। পারিবারিক শত্রুতার জের ধরে বঞ্চিতরা তার প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়িয়েছে। সুত্র জানিয়েছে-একদিকে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য নিয়োগ প্রত্যাশি দিপংকর মন্ডল প্রার্থী অন্যদিকে অপর এক অভিভাবক সদস্য অন্য প্রার্থীর প্রতি সমর্থন যোগানোই ক্ষোদ ম্যানেজিং কমিটির মধ্যে মতপার্থক্য দেখা দেয়। সংবাদ সম্মেলনের আনিত অভিযোগ প্রসংগে ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হরপ্রসাদ মন্ডল জানিয়েছেন-নিরপেক্ষ নিয়োগ বোর্ড গঠন এবং পরীক্ষার পুর্বে তাৎক্ষনিক প্রশ্নপত্র তৈরী করে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং এ সময় ৫ সদস্যের নিয়োগ বোর্ডে জেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার রুহুল আমিন, মাউশির প্রতিনিধি অজিত সরকার ও পরিচালনা পর্ষদের তরুন মন্ডলসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। গর্ভনিং বডির সভাপতি পাইকগাছা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) রমেন্দ্র নাথ সরকার তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে জানান-বিধি অনুযায়ী যাচাই-বাছাই থেকে শুরু করে পরীক্ষা পর্যন্ত নিয়ম মেনে সব কিছু করা হয়েছে। তিনি আরও জানান-যেহেতু এলাকায় দলাদলি রয়েছে সেকারনে নিয়োগে বঞ্চিতরা ক্ষুব্ধ হয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে প্রতিষ্ঠানের ভাবমুর্তি নষ্ঠ করার চেষ্ঠা চালাচ্ছে।
পাইকগাছা-কয়রা দু’উপজেলার সীমান্তে চান্নিরচক এলসি কলেজিয়েট স্কুলে নি¤œমান অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে একজনকে নিয়োগের ঘটনায় পাল্টা-পাল্টি অভিযোাগ উঠেছে। অর্থ গ্রহন ও তঞ্চকিপূর্ণ একাডেমিক সনদ ব্যবহারে নিয়োগ বঞ্চিত ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্য সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ আনার পর ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষ এ ঘটনা অস্বীকার করে স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নিয়োগ পরীক্ষার কথা জানিয়ে বলেছেন-বঞ্চিতরা নিয়োগ প্রতিযোগীতায় টিকে থাকতে না পেরে পরীস্থিতি অশান্ত করার জন্য এ ধরনের তৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে। নিয়োগকে কেন্দ্র করে ম্যানেজিং কমিটির মধ্যে মত পার্থক্য দেখা দেয়ায় এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নৈতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে একাধিক সুত্র জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সুত্র জানিয়েছে, পূর্ব ঘোষনা অনুযায়ী গত ৪ঠা সেপ্টেম্বর চান্নিরচক এলসি কলেজিয়েট স্কুলে অফিস সহাকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে ২২ আবেদনকারীর মধ্যে ১৬ নিয়োাগ প্রত্যাশী প্রার্থীর মধ্যে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় চান্নিরচকের দিপংকর সানা সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে ১ম স্থানে উত্তীর্ণ হয়। এদিকে নিয়োগ পরীক্ষা অস্বচ্ছ, উৎকোচ গ্রহণ বিজয়ী প্রার্থীর তঞ্চকীপূর্ণ সনদ ব্যবহারের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট ম্যানেজিং কমিটির সদস্য বগুলার চক গ্রামের দিবাকর মন্ডল ৫ সেপ্টেম্বর সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন প্রতিষ্ঠানের গর্ভনিং বডির সভাপতি ও অধ্যক্ষ্যের বিরুদ্ধে। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ চান্নিরচক গ্রামের দিপংকর সানা বলেন-বৈধ সনদ নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১ম স্থানে উত্তীর্ণ হই। পারিবারিক শত্রুতার জের ধরে বঞ্চিতরা তার প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়িয়েছে। সুত্র জানিয়েছে-একদিকে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য নিয়োগ প্রত্যাশি দিপংকর মন্ডল প্রার্থী অন্যদিকে অপর এক অভিভাবক সদস্য অন্য প্রার্থীর প্রতি সমর্থন যোগানোই ক্ষোদ ম্যানেজিং কমিটির মধ্যে মতপার্থক্য দেখা দেয়। সংবাদ সম্মেলনের আনিত অভিযোগ প্রসংগে ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হরপ্রসাদ মন্ডল জানিয়েছেন-নিরপেক্ষ নিয়োগ বোর্ড গঠন এবং পরীক্ষার পুর্বে তাৎক্ষনিক প্রশ্নপত্র তৈরী করে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং এ সময় ৫ সদস্যের নিয়োগ বোর্ডে জেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার রুহুল আমিন, মাউশির প্রতিনিধি অজিত সরকার ও পরিচালনা পর্ষদের তরুন মন্ডলসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। গর্ভনিং বডির সভাপতি পাইকগাছা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) রমেন্দ্র নাথ সরকার তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে জানান-বিধি অনুযায়ী যাচাই-বাছাই থেকে শুরু করে পরীক্ষা পর্যন্ত নিয়ম মেনে সব কিছু করা হয়েছে। তিনি আরও জানান-যেহেতু এলাকায় দলাদলি রয়েছে সেকারনে নিয়োগে বঞ্চিতরা ক্ষুব্ধ হয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে প্রতিষ্ঠানের ভাবমুর্তি নষ্ঠ করার চেষ্ঠা চালাচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন