নিজস্ব প্রতিবেদক ॥
ঈদের পর পাইকগাছা থেকে কর্মস্থলে ফেরা নিয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। একদিকে কাঙ্খিত টিকিট পাচ্ছে না যাত্রীরা। অপরদিকে যাত্রীদেরকে গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণেরও বেশি টাকা। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভূক্তভোগী যাত্রীরা। রোববার সকালে পৌর সদরের পরিবহন কাউন্টারে উপস্থিত শ্রীকন্ঠপুর গ্রামের শাহিদা বেগম জানান, সকাল থেকেই সবকটি কাউন্টার ঘুরেও একটি টিকিট মেলেনি। তবে কোন কোন কাউন্টারের লোক প্রচলিত মূল্যের দ্বিগুণ টাকা দিলে টিকিট মিলবে বলে আশ্বস্ত করে। অনেক যাত্রী অভিযোগ করেন, কিছু কিছু দালাল চক্র আগে থেকেই টিকিট সংগ্রহ করে রেখে যাত্রীদের কাছে ৩শ টাকার টিকিট ৮শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছে। বান্দিকাটি গ্রামের তাজউদ্দীন জানান, চট্টগ্রামগামী পরিবহন কর্তৃপক্ষ ঢাকার যাত্রীদের নিকট থেকেও চট্টগ্রামের ভাড়া বাবদ ১৩শ টাকা নিচ্ছে। এ ব্যাপারে এ.কে ট্রাভেলস্ এর স্থানীয় ম্যানেজার ইমরান হোসেন রিপন জানান, রোববার নৈশ কোচের টিকিট দুপুরের মধ্যেই বুকিং হয়ে যায়। ফলে দুপুরের পরে যে সকল যাত্রীরা এসেছে তাদের টিকিট দেয়া কঠিন হয়ে পড়ে। অতিরিক্ত মূল্য প্রসঙ্গে তিনি জানান, ঈদকে কেন্দ্র করে কোম্পানী থেকে টিকিট প্রতি ১৬৫ টাকা অতিরিক্ত বৃদ্ধি করেছে। এর বাইরে বাড়তি কোন টাকা নেয়া হচ্ছে না বলে তিনি দাবী করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ-উল-মোস্তাক জানান, ঈদে কেউ যাতে বাড়তি টাকা না নেয় এবং কোন যাত্রী যাতে হয়রানী না হয় এ জন্য আগে থেকেই পরিবহন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করা হয়েছে। তবে বাড়তি টাকা ও হয়রানীর বিষয়টি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন বলে প্রশাসনের এ কর্মকর্তা জানান।
ঈদের পর পাইকগাছা থেকে কর্মস্থলে ফেরা নিয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। একদিকে কাঙ্খিত টিকিট পাচ্ছে না যাত্রীরা। অপরদিকে যাত্রীদেরকে গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণেরও বেশি টাকা। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভূক্তভোগী যাত্রীরা। রোববার সকালে পৌর সদরের পরিবহন কাউন্টারে উপস্থিত শ্রীকন্ঠপুর গ্রামের শাহিদা বেগম জানান, সকাল থেকেই সবকটি কাউন্টার ঘুরেও একটি টিকিট মেলেনি। তবে কোন কোন কাউন্টারের লোক প্রচলিত মূল্যের দ্বিগুণ টাকা দিলে টিকিট মিলবে বলে আশ্বস্ত করে। অনেক যাত্রী অভিযোগ করেন, কিছু কিছু দালাল চক্র আগে থেকেই টিকিট সংগ্রহ করে রেখে যাত্রীদের কাছে ৩শ টাকার টিকিট ৮শ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছে। বান্দিকাটি গ্রামের তাজউদ্দীন জানান, চট্টগ্রামগামী পরিবহন কর্তৃপক্ষ ঢাকার যাত্রীদের নিকট থেকেও চট্টগ্রামের ভাড়া বাবদ ১৩শ টাকা নিচ্ছে। এ ব্যাপারে এ.কে ট্রাভেলস্ এর স্থানীয় ম্যানেজার ইমরান হোসেন রিপন জানান, রোববার নৈশ কোচের টিকিট দুপুরের মধ্যেই বুকিং হয়ে যায়। ফলে দুপুরের পরে যে সকল যাত্রীরা এসেছে তাদের টিকিট দেয়া কঠিন হয়ে পড়ে। অতিরিক্ত মূল্য প্রসঙ্গে তিনি জানান, ঈদকে কেন্দ্র করে কোম্পানী থেকে টিকিট প্রতি ১৬৫ টাকা অতিরিক্ত বৃদ্ধি করেছে। এর বাইরে বাড়তি কোন টাকা নেয়া হচ্ছে না বলে তিনি দাবী করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ-উল-মোস্তাক জানান, ঈদে কেউ যাতে বাড়তি টাকা না নেয় এবং কোন যাত্রী যাতে হয়রানী না হয় এ জন্য আগে থেকেই পরিবহন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় করা হয়েছে। তবে বাড়তি টাকা ও হয়রানীর বিষয়টি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন বলে প্রশাসনের এ কর্মকর্তা জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন