বিশেষ প্রতিনিধি ॥
অবশেষে খুলনার পাইকগাছায় ডিলার নিয়োগের অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে আদালতে মামলা, ১০ ইউপি’র মধ্যে ৮ ইউপিতে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর রেশন কার্ডের ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিতরণ কার্যক্রম স্থগিত, আগামী রোববারের মধ্যে সুফলভোগীদের চূড়ান্ত তালিকা জমাদানের নির্দেশ, উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে ইউপি চেয়ারম্যানরা জানিয়েছেন। এদিকে রেশন কার্ডে ডিলার দম্পত্তির নাম অর্ন্তভূক্তি বিষয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ ও প্রশাসনের তদন্তের পর কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়াদ্দার এ বিষয়ে ব্যাখা দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী বক্তৃতার ঘোষনানুযায়ী দেশে অস্বচ্ছল দরিদ্র পরিবারের মাঝে সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর ৫ মাস পর্যন্ত রেশনিং কার্ডের মাধ্যমে ৩০ কেজি চাল বিতরণ খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীর আওতায় ইতোমধ্যে এ উপজেলায় ১০ ইউপিতে ১৩ হাজার ১২৩ দরিদ্র পরিবারের বিপরীতে ২৫ ডিলার নিয়োগ হয়েছে। লতায় ডিলার নিয়োগে অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে এ ইউনিয়নে বিধান রায় সংশ্লিষ্ট উপজেলা কমিটির বিরুদ্ধে পাইকগাছা দেওয়ানী আদালতে ১৮২/১৬ নং মামলা দায়ের করেছেন বলে লতা ইউপি চেয়ারম্যান দিবাকর বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। এদিকে কপিলমুনি, গড়ইখালীতে সেপ্টেম্বর মাসে চাল বিতরণ করা হলেও ক্ষমতাসীনদের মধ্যে মতপার্থক্য, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারনে ৮ইউপি’র পরিপূর্ণ তালিকা সম্পন্ন না হওয়ায় এ চাল বিতরণ কর্মসূচী সাময়ীকভাবে স্থগিত রয়েছে। উপজেলা পরিষদের মাসিক সভার সিদ্ধান্তর কথা উল্লেখ করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ-উল-মোস্তাক জানান আগামী রোববারের মধ্যে সুফলভোগীদের তালিকা চূড়ান্ত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে লস্বর ইউপি চেয়াম্যান কেএম আরিফুজ্জামান তুহিন বলেন ওয়ার্ড সভা করে রোববারের মধ্যে খাদ্য দপ্তরে তালিকা জমা দিবেন বলে এ প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন। এদিকে কপিলমুনিতে ডিলার দম্পত্তির নামে রেশনকার্ডের তালিকায় নাম অর্ন্তভূক্তির গণমাধ্যমে খবর প্রকাশের পর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ইতোমধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করেছেন বলে বিশ্বস্ত সুত্রে জানাগেছে। এ বিষয়ে কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়াদ্দার স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্যেরর উদ্বৃত্ত দিয়ে জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান পুত্র খান দেলোয়ার হোসেন আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত , প্রকৃতপক্ষে সে কার্ড পাওয়ার যোগ্য হওয়ায় তার নাম তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে দেলোয়ার ডিলার নিয়োগ হওয়ার পর ঐ তালিকা থেকে তার নাম কর্তন করে বাসন্তী নামে এক দরিদ্র মহিলার নাম অর্ন্তভূক্ত করা হয়। গনমাধ্যমে খবর প্রসংগে ভিন্নমত পোষন করে এ বিষয়ে ডিলার দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, ৭১২ ক্রমিকে দিলু স্বামী পরিচয়ে ফিরোজার নামে যে কার্ড তার সাথে আমার বা আমার পরিবারের কোন সম্পৃক্ততা নাই। প্রকৃতপক্ষে আমার স্ত্রীর নাম নাসরিনা বলে উল্লেখ করেন।
অবশেষে খুলনার পাইকগাছায় ডিলার নিয়োগের অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে আদালতে মামলা, ১০ ইউপি’র মধ্যে ৮ ইউপিতে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর রেশন কার্ডের ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিতরণ কার্যক্রম স্থগিত, আগামী রোববারের মধ্যে সুফলভোগীদের চূড়ান্ত তালিকা জমাদানের নির্দেশ, উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে ইউপি চেয়ারম্যানরা জানিয়েছেন। এদিকে রেশন কার্ডে ডিলার দম্পত্তির নাম অর্ন্তভূক্তি বিষয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ ও প্রশাসনের তদন্তের পর কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়াদ্দার এ বিষয়ে ব্যাখা দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী বক্তৃতার ঘোষনানুযায়ী দেশে অস্বচ্ছল দরিদ্র পরিবারের মাঝে সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর ৫ মাস পর্যন্ত রেশনিং কার্ডের মাধ্যমে ৩০ কেজি চাল বিতরণ খাদ্য বান্ধব কর্মসুচীর আওতায় ইতোমধ্যে এ উপজেলায় ১০ ইউপিতে ১৩ হাজার ১২৩ দরিদ্র পরিবারের বিপরীতে ২৫ ডিলার নিয়োগ হয়েছে। লতায় ডিলার নিয়োগে অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে এ ইউনিয়নে বিধান রায় সংশ্লিষ্ট উপজেলা কমিটির বিরুদ্ধে পাইকগাছা দেওয়ানী আদালতে ১৮২/১৬ নং মামলা দায়ের করেছেন বলে লতা ইউপি চেয়ারম্যান দিবাকর বিশ্বাস ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। এদিকে কপিলমুনি, গড়ইখালীতে সেপ্টেম্বর মাসে চাল বিতরণ করা হলেও ক্ষমতাসীনদের মধ্যে মতপার্থক্য, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারনে ৮ইউপি’র পরিপূর্ণ তালিকা সম্পন্ন না হওয়ায় এ চাল বিতরণ কর্মসূচী সাময়ীকভাবে স্থগিত রয়েছে। উপজেলা পরিষদের মাসিক সভার সিদ্ধান্তর কথা উল্লেখ করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ-উল-মোস্তাক জানান আগামী রোববারের মধ্যে সুফলভোগীদের তালিকা চূড়ান্ত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে লস্বর ইউপি চেয়াম্যান কেএম আরিফুজ্জামান তুহিন বলেন ওয়ার্ড সভা করে রোববারের মধ্যে খাদ্য দপ্তরে তালিকা জমা দিবেন বলে এ প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন। এদিকে কপিলমুনিতে ডিলার দম্পত্তির নামে রেশনকার্ডের তালিকায় নাম অর্ন্তভূক্তির গণমাধ্যমে খবর প্রকাশের পর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ইতোমধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করেছেন বলে বিশ্বস্ত সুত্রে জানাগেছে। এ বিষয়ে কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়াদ্দার স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্যেরর উদ্বৃত্ত দিয়ে জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান পুত্র খান দেলোয়ার হোসেন আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত , প্রকৃতপক্ষে সে কার্ড পাওয়ার যোগ্য হওয়ায় তার নাম তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে দেলোয়ার ডিলার নিয়োগ হওয়ার পর ঐ তালিকা থেকে তার নাম কর্তন করে বাসন্তী নামে এক দরিদ্র মহিলার নাম অর্ন্তভূক্ত করা হয়। গনমাধ্যমে খবর প্রসংগে ভিন্নমত পোষন করে এ বিষয়ে ডিলার দেলোয়ার হোসেন খান বলেন, ৭১২ ক্রমিকে দিলু স্বামী পরিচয়ে ফিরোজার নামে যে কার্ড তার সাথে আমার বা আমার পরিবারের কোন সম্পৃক্ততা নাই। প্রকৃতপক্ষে আমার স্ত্রীর নাম নাসরিনা বলে উল্লেখ করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন